বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

Amlasole Tour,

পুজোয় ঘুরে আসুন পাহাড় ঘেরা সুন্দরী গ্রাম আমলাশোল

ব্যুরো নিউজ,১৮ জুলাই: পুজোর আর বেশি দেরি নেই। শুরু হয়ে গিয়েছে সমস্ত পরিকল্পনা। আর বিশ্বজুড়ে আপামর বাঙালি সারা বছর ব্যস্ততার মধ্যে অপেক্ষায় থাকেন, কখন আসবে দুর্গাপুজো। বাঙালির কাছে এই শারদোৎসব সারা বছরের ব্যস্ততা থেকে সমস্ত কিছু ভুলে গিয়ে আনন্দের মধ্যে বেশ কটা দিন কাটিয়ে দেওয়া। খাওয়া দাওয়া, ঘোরাফেরা সমস্ত কিছুই রয়েছে এই তালিকায়। এখনো যদি পুজোয় কোথায় বেড়াতে যাবেন, কোনো প্ল্যান করে না থাকেন, তাহলে ঘরের কাছেই অথচ দুর্দান্ত একটি মনোমুগ্ধকর জায়গায় কটা দিন ঘুরে আসতে পারেন। ঘুরে আসি নির্জন ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম ফিক্কালে গাঁও বেড়ানোর যাবতীয় তথ্য রইল,দেখে নিন: আজ থেকে ১৮ বছর আগে সংবাদ মাধ্যমে এই জায়গার নাম উঠে আসে। কিন্তু তখন অনাহার মানুষের একরকম সঙ্গী হয়ে গিয়েছিল। এই এলাকার আদিবাসী, প্রান্তিক মানুষগুলো অর্ধাহারে অনাহারে দিন কাটাতেন। তার মধ্যেই কিছু মানুষ অনাহারে মারা যান। আর এই কারণেই সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে উঠে আসে আমলাশোল। ঘুরে আসি: কালিম্পং-এর শেরপাতার তবে এখন আর সেই দিন নেই। আমলাশোল পশ্চিমবঙ্গের পর্যটন মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছে। আমলাশোলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, অপূর্ব পাহাড় ঘেরা সুন্দরী গ্রাম, আদিবাসী মানুষদের সরল জীবন যাপন, আপনি একেবারে মুগ্ধ হয়ে যাবেন। আমলাশোলের কাছেই রয়েছে কাঁকড়াঝোড়। জঙ্গলমহল এলাকায় এই জায়গাগুলো ঘুরে সবুজ প্রকৃতির কোলে কটা দিন নির্জনে নিভৃতে কাটিয়ে দিতে পারেন। ঘুরে আসি: কালিম্পংয়ের এক অজানা গ্রাম গোকুল আমলাশোল এমনই একটি জায়গা, আপনি যদি সাইট সিন বলতে যা বোঝায়, তা যদি নাও করেন, শুধুমাত্র এই গ্রামে বসেই কটা দিন কাটিয়ে দিতে পারেন। প্রকৃতির কোলে সবুজ জঙ্গলের মধ্যে পাহাড় ঘেরা গ্রামে আদিবাসীদের সঙ্গে একাত্ম হয়ে আনন্দ অনুভব করবেন। তবুও কাছাকাছি যেতে পারেন– ঘাটশিলা, দলমা পাহাড়, চান্ডিল জলাধার। রয়েছে ঢাঙ্গিকুসুম, খাগড়া জলপ্রপাত, লালজল গুহাসহ আরো অন্যান্য পর্যটন স্থল। আমলাশোল যাওয়া নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই। হাওড়া থেকে বারবিল জনশতাব্দী এক্সপ্রেস, ইস্পাত এক্সপ্রেস সহ একাধিক ট্রেন রয়েছে। তাতে করে সোজা ঘাটশিলা পৌঁছে যান। সেখান থেকে ৪৫ মিনিট সময়ের মধ্যেই পৌঁছে যেতে পারেন আমলাশোল। ঘুরে আসি: কালিম্পং-এর মাইরুং গাঁও কোথায় থাকতে পারেন– এই মুহূর্তে আমলাশোল, কাঁকড়াঝোড়, বেলপাহাড়ি লাগোয়া এলাকায় বহু হোমস্টে এবং রিসর্ট রয়েছে। তার মধ্যে থেকে যেকোনো একটি বেছে নিতে পারেন। সেখানে অধিকাংশ হোমস্টেতেই থাকা খাওয়া সমেত প্যাকেজ রয়েছে। তবে আমলাশোল বেড়াতে গিয়ে একটি কথা মাথায় রাখবেন, অপরূপ সুন্দর এই প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে আপনি এমনিতেই হারিয়ে যাবেন। তার কারণ, এখনো পর্যন্ত সেখানে মোবাইল নেটওয়ার্ক প্রায় নেই বললেই চলে। দূরে কোনো শহরাঞ্চলের কাছাকাছি জায়গায় আসলে সেটা পেতে পারেন। আর সেটাই আরো আকর্ষণীয় করে তোলে এই ভ্রমণ।

আরো পড়ুন »
Bardi Pahar, Bankura, Monsoon Tour

পাহাড়, নদী, সবুজ প্রকৃতি, সঙ্গে নির্জনতা, ঘুরে আসুন দুটো দিন, ভুলবেন না কোনোদিন

ব্যুরো নিউজ,১৪ জুলাই:বাংলার রূপ আমি দেখিয়াছি, তাই পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর…. কবির কথার রেশ ধরেই বলতে হয়, সত্যিই বাংলার রূপ যে কত সুন্দর আর মোহময়ী হয়ে উঠতে পারে, তা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে খোঁজ না নিলে বোঝা যায় না। একদিকে পাহাড়, নদী বইছে কুলকুল শব্দে, সবুজ জঙ্গলের মধ্যে নির্জন নিভৃতে কাটানোর অপরূপ দুর্দান্ত একটি ডেস্টিনেশন। যদি সত্যি নির্জনতার সঙ্গে কোনো টুরিস্ট ডেস্টিনেশন খুঁজে পেতে চান, তাহলে যেতেই হবে বাঁকুড়ার বড়দি পাহাড়ে। বর্ষায় ঘুরে আসি অচেনা ডুয়ার্স নিভৃতে কাটানোর সেরা ঠিকানা বড়দি পাহাড়: ঘন সবুজ বড়দি পাহাড় আপনি পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গেই আপনাকে স্বাগত জানাবে। পাখিরা কিচিরমিচির শব্দে সেই স্বাগত জানানোতে সঙ্গত করবে। কত রংবেরঙের প্রজাপতি চোখের সামনে দেখতে পাবেন। শুধু কি তাই, জঙ্গলের মধ্যে নদীর দুই কুল ছাপানো জল, তবে তার সঙ্গে যদি বর্ষাকালের মেঘের ঘনঘটা দেখতে চান, তাহলে অবশ্যই বেছে নিতে হবে বর্ষাকাল। যদিও এই বড়দি পাহাড় পর্যটকরা বেড়াতে যান বেশিরভাগ শীতের সময়। তবে বর্ষার রূপ অনন্য। ঘুরে আসি নির্জন ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম ফিক্কালে গাঁও কলকাতা থেকে বেশি দূরে নয়। কমবেশি ঘন্টা পাঁচেকের রাস্তা। তবে প্রথাগত ট্রাভেল করার জন্য যেরকম সাইট সিন খুঁজে বেড়ান, সেই কথা ভাবলে ভুল হবে। এখানে প্রকৃতির সঙ্গে নিভৃতে কাটানোর জন্য আসতে পারেন। চারিদিকে শাল- মহুয়ার বন, অন্যান্য বুনোফুলের গন্ধ আপনাকে মাতোয়ারা করে দেবে। পাখিদের ডাক শুনতে পাবেন সারাদিন। আর পাশেই আছে কাঁসাই নদী। আর এই বর্ষার সময় মুষলধারে বৃষ্টি হলেই নদীর রূপ বদলে যায়। ঘুরে আসি ফুলের রাজ্য থেকে পাহাড়ি জঙ্গলের পথ বেয়ে পৌঁছে যেতে পারেন কোনো ভিউ পয়েন্টে। গাছপালার ফাঁক দিয়ে নদীর বাঁক দেখতে পারেন। জঙ্গলের চড়াই পথ উপরে চলে গিয়েছে, সেখানেই একটি ছোট্ট শিব মন্দির। বাঁকুড়ার বড়দি পাহাড় ঘুরতে গেলে স্মৃতির মনিকোঠায় ধরা থাকবে বহুদিন। তাই ব্যস্ত জীবন থেকে একটু প্রকৃতির কোলে নির্জনে নিভৃতে কাটাতে হলে চলে আসতে পারেন বড়দি পাহাড়ের এই নির্জন পর্যটন কেন্দ্রে।

আরো পড়ুন »
monsoon tour

হাতে দুদিন ছুটি পেলেই ঘুরে আসুন এই জায়গা, বর্ষায় রূপ হয়ে ওঠে মোহময়ী

ব্যুরো নিউজ, ১২ জুলাই: ভ্রমণ প্রিয় বাঙালির পায়ের তলায় সর্ষে। কাজের ব্যস্ততার ফাঁকে এক দু দিনের ছুটি পেলেই মনটা আনচান করতে থাকে। কোথাও থেকে একটু বেড়িয়ে আসি। মূলত বেড়াতে যাওয়ার কথা মাথায় এলেই সকলেই শীতকালে ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করতে থাকেন। তবে বর্ষাকালে যদি বেড়াতে যাওয়ার কোনো পরিকল্পনা করার কথা বলা হয়, তাহলে প্রথমেই চিন্তা ভাবনা করতে থাকেন, কোথায় বেড়াতে যাবেন? রোদ বৃষ্টির খেলার মাঝে এমন কোন জায়গায় ঘুরতে যাবেন, যেখানে গেলে জীবনের চরম ব্যস্ততাকে দূরে সরিয়ে দু’দণ্ড প্রকৃতির কোলে নির্জন নিরিবিলিতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। একটু খুঁজে দেখুন, খুব বেশি দূরে যাওয়ার দরকার হবে না। বাংলার মধ্যেই বহু দর্শনীয় পর্যটনস্থল রয়েছে। যেখানে অন্যান্য রাজ্য শুধু নয়, বিদেশ থেকেও বহু মানুষ সেখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে উপভোগ করতে আসেন।সেই জায়গাটি পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে ঝাড়গ্রামের বেলপাহাড়ি। নামটি শুনেই হয়তো ভাববেন, সেখানে দেখার কি আছে? অবশ্যই যাওয়ার আগে পরিকল্পনা করে নিন। বর্ষায় এই বেলপাহাড়ি, কাঁকড়াঝোড় সংলগ্ন বিস্তীর্ণ এলাকায় বহু জলপ্রপাত এবং পাহাড় জঙ্গলে ঘেরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছড়িয়ে রয়েছে। সোজা কথায় বলতে গেলে, বেলপাহাড়ি কাঁকড়াঝোড় বছরের যে কোনো সময় চলে আসা যায়। তবে বর্ষায় তার রূপ অনন্য। কারণ যে সমস্ত ঝর্ণাগুলো রয়েছে, সেগুলো বর্ষার জলে একেবারে মোহময়ী হয়ে ওঠে। বর্ষায় ঘুরে আসি অচেনা ডুয়ার্স এবার জেনে নেওয়া যাক বেলপাহাড়ি কিভাবে যাবেন? হাওড়া থেকে একাধিক ট্রেনে করে আপনি ঝাড়গ্রাম পৌঁছতে পারেন। আবার ঘাটশিলায় স্টেশনে নেমেও কাঁকড়াঝোড় যেতে পারেন। সেখান থেকে বেলপাহাড়ি। সড়কপথে কলকাতা থেকে বেলপাহাড়ির দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার প্রায়। কলকাতা থেকে সরাসরি বেলপাহাড়ির বাস পাওয়া যায়। ঝাড়্গ্রাম স্টেশন থেকে গাড়ি ভাড়া করে বেলপাহাড়ি পৌঁছে যাবেন। আর কাঁকড়াঝোড় এবং বেলপাহাড়িতে এই মুহূর্তে বহু হোম স্টে এবং হোটেল রয়েছে। নিজের পছন্দমত যেকোনো হোটেল বা হোমস্টে বুক করে নিন। পাহাড় ডাকছে! কোথায় যাবেন বুঝে উঠতে পারছেন না? রইল একগুচ্ছ জায়গার সন্ধান কি কি দেখবেন? ঘাঘরা জলপ্রপাত– বর্ষার জলে ঘাঘরার সৌন্দর্য দেখার মত। পাথুরে জমির উপরে একটি গিরিখাত তৈরি হয়েছে। জলের তোড়ে পাথরের মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় ছোট ছোট গর্ত তৈরি হয়েছে। আর ঘাঘরা জলপ্রপাতের আসল সৌন্দর্য দেখতে হলে যেতে হবে বর্ষার সময়। এর আকর্ষণ একেবারে অন্যরকম। ঢাঙ্গিকুসুম– যারাই কাঁকড়াঝোড়- বেলপাহাড়ি ঘুরতে যান, তারা কখনোই ঢাঙ্গিকুসুম মিস করেন না। এখানে পাথরের উপর দিয়ে কলকল শব্দে জল বয়ে যাচ্ছে। আর বর্ষার সময় ঢাঙ্গিকুসুমের রূপ অনন্য হয়ে ওঠে। খাদারানী লেক– নির্জন নিরিবিলিতে প্রিয় মানুষটির হাত ধরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা এই লেকের ধারে দু দন্ড সময় কাটান। জীবনের সমস্ত ব্যস্ততা দূরে চলে যাবে। ফের এনার্জি চলে আসবে। শাল জঙ্গলে ঘেরা রয়েছে এই খাদারানী লেক। কংক্রিটের সেতু রয়েছে। জঙ্গলের মধ্যে এই হ্রদ আর অন্যদিকে ঢেউ খেলানো সবুজ প্রকৃতি। পাহাড়ের কোলে এই লেক সংলগ্ন এলাকা আপনার মন ভরিয়ে দেবে। বর্ষায় অবশ্যই খাদারানী লেকের আসল রূপ দেখতে মিস করবেন না। তবে নামটি কেন এরকম হয়েছে, সেই বিষয়ে এখনো পর্যন্ত কিছু জানা যায়নি। তারাফেনী ড্যাম– শুনেই বুঝতে পারছেন এটি একটি ড্যাম অর্থাৎ বাঁধ। সবুজ ঘেরা জঙ্গল সংলগ্ন এলাকার মধ্যেই একদম পরিষ্কার কাচের মতো স্বচ্ছ জলাধার দেখতে পাবেন। ঘাঘরা জলপ্রপাত এর কাছাকাছি পড়বে এই তারাফেনী জলাধার। শুধু মাত্র এই কটি জায়গা নয়, বেলপাহাড়ি কাঁকড়াঝোড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বর্ষায় দেখলে স্মৃতিতে রয়ে যাবে বহুদিন। তাই এক্ষুনি বাংলার এই সুন্দর জায়গায় ঘোরার জন্য পরিকল্পনা সেরে ফেলুন।

আরো পড়ুন »
Offbeat north bengl trip

পাহাড় ডাকছে! কোথায় যাবেন বুঝে উঠতে পারছেন না? রইল একগুচ্ছ জায়গার সন্ধান

ব্যুরো নিউজ, ১০ জুলাই : হাতে ৩- ৪ টে দিনের সময় পেলেই মনটা কেমন পালাই পালাই করে। কিন্তু হঠাৎ করে বুঝে ওঠাই তখন কঠিন হয়ে পড়ে যে যাব তো যাব কোথায়? তাই আজ রইল একগুচ্ছ জায়গার সন্ধান। ঘুরে আসি নির্জন ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম ফিক্কালে গাঁও ট্রিপ -১ সিটং, অহলদাঁড়া, লাটপাঞ্চার, কয়লাগুদাম, তুরুক, মাহালদিরাম, চিমনি, বাগোরা, সেল্পু, সোরেন, শিবখোলা, যোগিঘাট, মংপু। শিলিগুড়ি, নিউ জলপাইগুড়ি বা বাগডোগরা থেকে গাড়ি নিয়ে চলে আসুন সিটং, সেখানেও এক রাত থাকতে পারেন। এছাড়া, অহলদাঁড়া ও শিবখোলা বা যোগিঘাটেও থাকতে পারেন। আসা যাওয়ার পথে বাকি জায়গাগুলি দেখ নিতে পারেন। ট্রিপ -২ তাকদা, তিনচুলে, রামপুরিয়া, কোলবং, ছোটা মাঙ্গয়া, বড় মাঙ্গয়া, লামাহাট্টা, পেশক, রঙ্গারুণ, দাওয়াইপানি, চটকপুর, তিস্তা ভ্যালি, রংলি-রংলিয়ট, রঞ্জু ভ্যালি, ছয় মাইল। ঘুরে আসি: কালিম্পংয়ের এক অজানা গ্রাম গোকুল শিলিগুড়ি, নিউ জলপাইগুড়ি বা বাগডোগরা থেকে গাড়ি নিয়ে চলে আসুন তিনচুলে, সেখানেও এক রাত থাকতে পারেন। এছাড়া, দাওয়াইপানি ও রামপুরিয়াটতেও থাকতে পারেন। অন্যান্য জায়গাগুলি সাইট সিনে ঘুরে দেখ নিতে পারেন। ট্রিপ -৩ দার্জিলিং, লেপচাজগৎ, ঘুমভঞ্জং, সিংতাম, গুমতিগাঁও, লেবং, সোনাদা, রংবুল, খোরসং, বিজনবাড়ি, ঝেঁপি, নয়া বস্তি সুখিয়া, গুরাস, তাবাকোশি, রংভঙ, মিরিক। শিলিগুড়ি, নিউ জলপাইগুড়ি বা বাগডোগরা থেকে গাড়ি নিয়ে চলে আসুন লেপচাজগৎ, সেখানেও এক রাত থাকতে পারেন। এছাড়া, নয়া বস্তিতেও থাকতে পারেন। বাকি জায়গাগুলি সাইট সিনে ঘুরে দেখ নিন। হাতে সময় থাকলে দার্জিলিং-এও ঢু মেরে যেতে পারেন। তবে দার্জিলিং-এর লোকাল সাইটসিন -টাইগার হিল, বাতাসিয়া, ঘুমও মিস হবে না। ট্রিপ -৪ মানেভঞ্জন, ধোত্রে, টংলু, টুমলিং, কালিপোখরি, সান্দাকফু, ফালুট, গোর্খে, সামানদিন, রিম্বিক। নিজের পছন্দ মতন যে কোনও একটি ট্যুরকে ফাইনাল করে লেগে পড়া যাক ট্যুর প্ল্যানে। তবে ট্রিপ -৪ মার্চ- এপ্রিল বা অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই সময়ের মধ্যে করাই ভাল। https://youtu.be/22goXpcElf8

আরো পড়ুন »
offbeat dooars

বর্ষায় ঘুরে আসি অচেনা ডুয়ার্স

ব্যুরো নিউজ, ৯ জুলাই: বর্ষায় অ্যাডভেঞ্চারলাভারদের অন্য পছন্দ এই ডুয়ার্স। অবিরাম বৃষ্টির মাঝে জঙ্গলের এক প্রান্তে ছোট্ট হোমস্টেতে বসে এই চির সবুজকে উপভোগ করার মজাই আলাদা। তবে এ ডুয়ার্স আপনার চেনা নয়। ঘুরে আসি নির্জন ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম ফিক্কালে গাঁও ডুয়ার্স ট্রিপ বলতেই আমরা বুঝি, তিন রাত চারদিনের প্যাকেজ ট্যুর। তবে বর্ষায় অফবিট ডুয়ার্সের মজা যদি নিতে চান তবে আপনাকে চলে আসতেই হবে নাগরাকাটায়। ঘুরে আসি: কালিম্পংয়ের এক অজানা গ্রাম গোকুল এখানে রয়েছে ছোট্ট ঝোরা। যা কুলু কুলু শব্দে বয়ে চলে নিজের ছন্দে। একদিকে রয়েছে ডায়নার জঙ্গল আর নদী। আরেকদিকে ভগতপুর চা বাগান। তবে এই সব কিছুই উপভোগ করতে পারবেন একটি জায়গায় বসেই। আর তা হল নাগরাকাটা Royal Eco hut। তাই সময় করে বেড়িয়েই পড়ুন অফবিট ডুয়ার্সের ঘ্রান নিতে নাগরাকাটা Royal Eco hut-এর উদ্দেশ্যে। এখানের মানুষের আতিথিওতা, ঘরোয়া রান্না আপনার মন কাড়বেই। কীভাবে আসবেন? শিলিগুড়ি, নিউজলপাইগুড়ি বা বাগডোগরা থেকে গাড়ি বুক করে চলে আসুন নাগরাকাটায়। কী কী ঘুরবেন? এখন বর্ষার সময়ে বন্ধ থাকে অভয়ারণ্য। যথারীতি বন্ধ জঙ্গল সাফারিও। তাই কয়েকটা দিন হাতে সময় নিয়ে চলে আসুন এখানে। আর এখান থেকেই উপভোগ করুন বর্ষায় অফবিট ডুয়ার্সের জঙ্গল। তবে চাইলে গতে বাঁধা প্যাকেজ ট্রিপ গুলিও করে নিতে পারেন এখানে থেকে। গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়তে পারেন চম্পাগুড়ি, হিলা, জিতি, কুরতি, জিরোবান-এর পথে।

আরো পড়ুন »
𝐅𝐢𝐤𝐤𝐚𝐥𝐚𝐲 𝐆𝐚𝐨𝐧, 𝐊𝐚𝐥𝐢𝐦𝐩𝐨𝐧𝐠

ঘুরে আসি নির্জন ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম ফিক্কালে গাঁও

ব্যুরো নিউজ, ৮ জুলাই : ঘুরতে যেতে কে না ভালবাসে? আর যদি হয় নির্জন ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম তবে তো আর কথাই নেই। আজ আপনাদের জন্য রইল কালিম্পং-এর এমনই এক অফবিট একটি গ্রামের ঠিকানা। ঘুরে আসি ফুলের রাজ্য থেকে এই গ্রামটির নাম ফিক্কালে গাঁও। কালিম্পং থেকে মাত্র ১২ কিলো মিটার দূরেই রয়েছে এই অচেনা পাহাড়ি গ্রাম। তাই শহরের কোলাহল থেকে ছুটি নিয়ে কয়েকটা দিন এখানে ছুটি কাটাতেই পারেন। ঘুরে আসি: কালিম্পং-এর মাইরুং গাঁও চারিদিক সবুজ, আর পাহাড়ে ঘেরা এই গ্রাম। সকাল বিকাল কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে দেখতেই কেটে যাবে দিন। তার সঙ্গে তো রয়েইছে নানান পাহাড়ি ফুলের বাহার। সব মিলিয়ে কয়েকটা দিন কাটাতে একেবারেই মন্দ লাগবে না। কীভাবে আসবেন? শিলিগুড়ি, নিউজলপাইগুড়ি বা বাগডোগরা থেকে গাড়ি বুক করে চলে আসুন ফিক্কালে গাঁওতে। গাড়ির খরচ কমাতে চাইলে শেয়ার গাড়ি করে চলে আসতে পারেন কালিম্পং স্ট্যান্ডে। আগে থেকে হোমস্টেতে বলে রাখুন গাড়ির জন্য। কালিম্পং স্ট্যান্ডে থেকে হোমস্টের গাড়িতেই চলে আসুন ফিক্কালে গাঁও। ঘুরে আসি: কালিম্পংয়ের ছোট্ট গ্রাম সামথার হাতে দুই থেকে তিনটে দিনের সময় নিয়ে চলে আসতে পারেন এই নির্জন পাহাড়ি গ্রামে। এখানে এসে বন্ধু- বান্ধব বা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে নেহাত মন্দ লাগবে না। গরম কফির কাপে চুমুক দিতে দিতে হোমস্টের বারান্দায় বসে ভিউ দেখতে দেখতে জমে যাবে আড্ডা। কী কী ঘুরবেন? পেয়ে হেটে ঘুরে দেখে নিতে পারেন গ্রামটি। এছাড়া এই গ্রামে খুব সুন্দর একটি মনেস্ট্রিও রয়েছে। যদি হাতে একটা গোটা দিন সময় থাকে তবে গাড়ি বুক করে ঘুরে আসতে পারেন মর্গান হাউস, দুর্পিন মনাস্ট্রি, রামধুরা ভিউ পয়েন্ট, সিলারিগাও, ইচ্ছেগাও, ক্যাকটাস নার্সারি, ডেলো, লাভা, রিসপ, কোলাখামও।

আরো পড়ুন »
varsey sikkim

ঘুরে আসি ফুলের রাজ্য থেকে

লাবনী চৌধুরী, ৬ জুলাই: ‘হাজার ফুলে ছেয়েছে যে পথ আমি চিনি, চিনি সে ঠিকানা…’। না, হাজার ফুল নয়, তবে আজ এমন এক ঠিকানার সন্ধান দেব যেখানে সত্যিই পথ ছেয়ে আছে ফুলে ফুলে। যে জায়গা কোনও স্বর্গ রাজ্যের থেকে কম নয়। রেড কার্পেট নেই ঠিকই তবে, এই ভ্যালিতে আপনাকে স্বাগত জানাতে রয়েছে ফুলের কার্পেট। পথ ঢেকে রয়েছে নানা রঙের ফুলে। লাল, হলুদ, সাদা আরও কত কি! তবে সে যেমন তেমন ফুলও নয়, স্বয়ং রডোডেনড্রন যে। ঘুরে আসি: কালিম্পং-এর মাইরুং গাঁও পাহাড় ও ফুলপ্রেমীদের কাছে একটি খুব পরিচিত নাম রডোডেনড্রন। পাহাড়ের কোলে ফুটে থাকা এই রডোডেনড্রনের ‘মেলা’ দেখতে বুহু মানুষ ছুটে আসেন এই জায়গায়। মার্চ-এপ্রিলে এই ভ্যালিকে চেনাই দায়। প্রকৃতি তখন ফুলের সাজে ঠিক যেনও নীল পরী, লাল পরী। ফুলের আভা মিলে মিশে গিয়েছে আকাশের নীল রঙে। যেনও নব বসন্তে রঙিন হয়ে উঠেছে সেও। এই জায়গার নাম ভার্সে। পশ্চিম সিকিমের কোলে ফুলে মোড়া একটি ছোট্ট ভ্যালি। চাইলে এই ভার্সেতেই করে ফেলতে পারেন ট্রেকিং-এর হাতেখড়ি। তাই হাতে তিন- চারটে দিনের ছুটি পেলে চলে আসতেই পারেন পশ্চিম সিকিমের ওখরে-হিলে-ভার্সেতে। কীভাবে আসবেন? নিউ জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি বা বাগডোগরা থেকে গাড়ি বুক করে চলে আসতে পারেন ওখরেতে। তবে গাড়িভাড়ার খরচ কমাতে চাইলে শেয়ার গাড়িতে চলে আসুন জোরথাং। সেখান থেকে সরাসরি ওখরের গাড়ি না পেলে, সোমবাড়িয়া হয়েও ওখরে চলে আসতে পারেন। ঘুরে আসি : বৃষ্টি ভেজা দিনে কয়েকটা দিন জঙ্গলে কাটালে কেমন হয়? পশ্চিম সিকিমের ওখরে থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা না গেলেও এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম আপনার মন কাড়বেই। বিশেষ করে এখানকার মানুষের আপ্যায়ন কোনও আত্মীয়ের চাইতে কম নয়। তাই একটা দিন এখানে থেকেই যেতে পারেন। পেয়ে হেটে ঘুরে নিতে পারেন গ্রামটি। একটি ছোট্ট মনাস্ট্রিও আছে। চাইলে সেটিও ঘুরে নিতে পারেন। রাতে হোমস্টের সুস্বাদু খাবার তার সঙ্গে হিমেল হাওয়া আর রাতের আকাশে তারা-মেঘেদের খেলা দেখতে দেখতে কখন যে সময় কেটে যাবে বুঝতেই পারবেন না। ঘুরে আসি: কালিম্পং-এর শেরপাতার পর দিন সকালে বেড়িয়ে পড়ুন ভার্সের উদ্দেশ্যে। আগে থেকে হোমস্টেতে বলে রাখলে তারাই ব্যবস্থা করে দেবে। ওখরে থেকে চলে আসুন হিলে। আর সেখান থেকেই পথ চলা শুরু স্বর্গ রাজ্যের (ভার্সের) উদ্দেশ্যে। একপা একপা করে এগোলেই দেখতে পাবেন আপনার আপ্যায়নে প্রকৃতি সবটা সাজিয়ে রেখেছে। টেবিলের ওপর শুধু একটা ফুলদানি নয়, গোটা একটা ফুলের রাজ্য শুধু আপনারই জন্য। সেই ফুলের রাজ্যের নাম ভার্সে। কত খরচ? গাড়ি ভাড়া : নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ওখরে জন প্রতি প্রায় ১০০০ টাকা (শেয়ার গাড়ি) থাকা, খাওয়া : চার বেলার খাওয়া-সহ প্রতিদিন ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা জন প্রতি

আরো পড়ুন »
north bengal offbeat tour

ঘুরে আসি: কালিম্পং-এর শেরপাতার

ব্যুরো নিউজ, ৪ জুলাই: নতুন নতুন অফবিট জায়গার সন্ধান অনেকেই করে থাকেন তাঁদের জন্য আজ কালিম্পং-এর এক নতুন অফবিট জায়গা শেরপাতার। ঘুরে আসি: কালিম্পং-এর মাইরুং গাঁও খুব বেশি দূরে নয়, লাভা থেকে মাত্র 8 কিলোমিটার দূরে এই ছোট্ট সুন্দর পাহাড়ি গ্রাম। পাহাড় ও প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য পারফেক্ট ডেসটিনেশন। কীভাবে আসবেন? শিলিগুড়ি, নিউজলপাইগুড়ি বা বাগডোগরা থেকে গাড়ি বুক করে চলে আসুন শেরপাতার-এ। চাইলে শেয়ার গাড়ি করে চলে আসতে পারেন কালিম্পং স্ট্যান্ডে। আগে থেকে হোমস্টেতে বলে রাখুন গাড়ির জন্য। কালিম্পং স্ট্যান্ডে থেকে হোমস্টের গাড়িতেই চলে আসুন শেরপাতার। ঘুরে আসি: কালিম্পংয়ের ছোট্ট গ্রাম সামথার কী কী ঘুরবেন? এখানে হাতে গোনা কয়েকটি পরিবারের বসবাস। এক্কেবারে নির্জন এই গ্রাম। তাই শান্ত এখানকার পরিবেশে কাটাতে পারেন দুটো দিন। এখানে নদী অথবা ওয়াটার ফলসটিঅ ঘুরে নিতে পারেন। দুপিরের পর পায়ে হেটে ঘুরে নিতে পারেন গ্রামটি। যদি হাতে গোটা একটা দিন সময় থাকে তবে গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে পড়ুন ডেলো, ঝান্ডি, লাভা মনাস্ট্রি, রিসপ, লোলেগাও কোলাখাম-এর উদ্দেশ্যে।  

আরো পড়ুন »
Kalimpong offbeat place

ঘুরে আসি: কালিম্পং-এর মাইরুং গাঁও

ব্যুরো নিউজ, ২৯ জুন: দৈনন্দিন জীবনের একঘেয়েমি কাটাতে ঘুরে আসতে পারেন কালিম্পং এর এই অফবিট জায়গা থেকে। এই গ্রামটির নাম হল- মাইরুং গাঁও। না খুব বেশি দূর নয়, নিউজলপাইগুড়ি থেকে মাত্র ৯০ কিমি দুরে কালিম্পং -এই রয়েছে এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রামটি। ঘুরে আসি: কালিম্পংয়ের ছোট্ট গ্রাম সামথার শিলিগুড়ি, নিউজলপাইগুড়ি বা বাগডোগরা থেকে গাড়ি বুক করে চলে আসুন মাইরুং গাঁওতে। কালিম্পং-এর আলগাড়া থেকে মাত্র ৬ কিমি দূরে এই গ্রাম। চাইলে শেয়ার গাড়ি করে চলে আসতে পারেন কালিম্পং স্ট্যান্ডে। আগে থেকে হোমস্টেতে বলে রাখুন গাড়ির জন্য। কালিম্পং স্ট্যান্ডে থেকে হোমস্টের গাড়িতেই চলে আসুন মাইরুং গাঁও। মোদীর ‘নো টলারেন্স’ নীতির কামাল! জঙ্গিদের অর্থের জোগানের পথ বন্ধ করায় বিশ্ব দরবারে প্রশংসা ভারতের হাতে দুই থেকে তিনটে দিনের সময় নিয়ে চলে আসতে পারেন এই নির্জন পাহাড়ি গ্রামে। এখানে এসে বন্ধু- বান্ধব বা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে নেহাত মন্দ লাগবে না। গরম কফির কাপে চুমুক দিতে দিতে হোমস্টের বারান্দায় বসে ভিউ দেখতে দেখতে জমে যাবে আড্ডা। ঘুরে আসি: পাহাড়, জঙ্গলে মোড়া নিরিবিলি ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম পেয়ে হেটে ঘুরে দেখে নিতে পারেন গ্রামটি। এখানকার মানুষের আতিথিয়তা আপনার মন কাড়বেই। যদি হাতে একটা গোটা দিন সুয় থাকে তবে গাড়ি বুক করে ঘুরে আসতে পারেন মর্গান হাউস, দুর্পিন মনাস্ট্রি, রামধুরা ভিউ পয়েন্ট, ক্যাকটাস নার্সারি, ডেলো,  লাভা, রিসপ, কোলাখামও।

আরো পড়ুন »
harsil gangotri trip

খুরে আসি : ‘স্বপ্ন রাজ্য’ হরসিল ভ্যালি, গঙ্গোত্রী, মুখবা গ্ৰাম

লাবনী চৌধুরী, ২১ জুন: একটা লম্বা ছুটি পেলে হরসিল ভ্যালি , গঙ্গোত্রী ঘুরে আসতে কিন্তু মন্দ লাগবে না। ভাবছেন ট্রেক করতে হবে? তবে বলে রাখি ট্রেক নয়। চাইলে এই পথেই ট্রেক করতে পারেন আর না চাইলে গাড়ি তো আছেই। ঘুরে আসি: কালিম্পংয়ের ছোট্ট গ্রাম সামথার গঙ্গোত্রীর ধারে, গাড়ওয়াল রেঞ্জের মাঝে হরসিল ভ্যালি। ছবির মত সুন্দর এই জায়গা। সোলো ট্রিপের অপশন তো রয়েইছে। তবে ফ্যামিলি ট্রিপ বেজায় আনন্দ দেবে। হাওড়া থেকে ঋষিকেশগামি ট্রেনের টিকিট বুক করে নিন। এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন কোথায় মানতে হবে!  ঋষিকেশ থেকেই শুরু করতে পারেন আপনার যাত্রা। প্রথম দিন-  ঋষিকেশ থেকে গাড়ি বুক করে বেড়িয়ে পড়ুন গঙ্গোত্রীর উদ্দেশ্যে। সেখানে দেখে নেবন সূর্য্য কুন্ড। রাত্রিবাস গঙ্গোত্রী তেই। দ্বিতীয় দিন- প্রাতঃরাশ সেরে আজ বেড়িয়ে পড়ুন হরসিল্ ভ্যালির পথে। পথেই মিলবে গার্তাঙ্গ গলি, মুখবা গ্ৰাম। রাত্রিবাস হরসিল্ ভ্যালি। তৃতীয় দিন- আজ সারা ফিন হরসিল্ ভ্যালি সাইট সিন করতে পারেন। দেখে নিতে পারেন লামা টপ, মন্দাকিনী ফলস, বাগোরি ভিলেজ। চতুর্থ দিন- আজ ফেরার পালা। হরসিল্ ভ্যালি থেকে ঋষিকেশ ফেরার পথে দেখে নিন খেড়ি ওয়াটার ফলস। আর সেদিন রাতেই ফেরার ট্রেনও ধরতে পারেন।  

আরো পড়ুন »

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

ঠিকানা