mother and baby

ব্যুরো নিউজ,৩১ মার্চ : অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি! উত্তরপ্রদেশের হাপুর জেলার এক ৫০ বছর বয়সী মহিলা তাঁর ১৭তম সন্তানের জন্ম দিলেন ১০৮ নম্বর সরকারি অ্যাম্বুলেন্সের ভিতরে! চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, মা এবং নবজাতক দুজনেই সুস্থ আছেন।

কৌতুহলী চিতাবাঘ হঠাৎ করে সাফারি গাড়ির বনেটে লাফিয়ে উঠে পর্যটকদের মুখোমুখি, তারপর যা ঘটলো..

অ্যাম্বুলেন্সেই হল সন্তানের জন্ম, জানা গেছে, হাপুর জেলার পিলখুয়া এলাকার মহল্লা বজরংপুরীর বাসিন্দা মহম্মদ ইমামুদ্দিনের স্ত্রী গুড়িয়া বেগম (৫০) প্রসববেদনা অনুভব করলে তাঁকে স্থানীয় কমিউনিটি হেলথ সেন্টার (CHC) থেকে মীরাট মেডিকেল কলেজে রেফার করা হয়। তবে পথেই তাঁর অবস্থার অবনতি হতে থাকে।সেই সময় অ্যাম্বুলেন্সের ইমার্জেন্সি মেডিকেল টেকনিশিয়ান (EMT) কর্মবীর এবং পাইলট হমেশ্বর দ্রুত সিদ্ধান্ত নেন। জরুরি প্রসূতি কিটের সাহায্যে তাঁরা অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যেই গুড়িয়া বেগমের প্রসব করান। সন্ধ্যা ৭:৩০ মিনিটে তিনি একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন।

“ইসলাম আমার ধর্ম নয় আমি মুসলমান নই” আমাকে ঈদের শুভেচ্ছা জানাবেন না এ যেন মন্তব্যে বিতর্কিত লেখিকা তাসলিমা নাসরিনের! তারপর কি ঘটলো..

হাপুর জেলা হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ হেমলতা জানান, মা ও শিশু উভয়েই সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন। কিছু পর্যবেক্ষণের পর আজই তাঁদের হাসপাতাল থেকে ছাড়া হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, গুড়িয়া বেগমের এর আগে ১৬টি সন্তান রয়েছে, যাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় ছেলে ২২ বছর বয়সী এবং তিনিও হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন। পরিবারের দাবি, এখন পর্যন্ত তাঁদের সব শিশুই সম্পূর্ণ সুস্থ। এই ঘটনা সামনে আসার পর এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। ৫০ বছর বয়সে ১৭তম সন্তান জন্ম দেওয়া অত্যন্ত বিরল ঘটনা, যা অনেকের কাছেই বিস্ময়কর। চিকিৎসকরা বলছেন, এই বয়সে গর্ভধারণ করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। তবে সৌভাগ্যবশত, এই ক্ষেত্রে মা ও শিশু দুজনেই ভালো আছেন।

১৭ বছর ধরে পেটে লুকিয়ে ছিল কী? এক্স-রে রিপোর্টে বেরিয়ে এল অবিশ্বাস্য সত্য!

সন্তান সংখ্যা নিয়ে চর্চা!

গুড়িয়া বেগমের ১৭টি সন্তান থাকা নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। চিকিৎসকদের মতে, ৫০ বছর বয়সে গর্ভধারণ করা শারীরিকভাবে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এই বয়সে সাধারণত মহিলাদের প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং সন্তান জন্মদান অনেক বেশি জটিল হয়ে ওঠে। তবুও, গুড়িয়া বেগম এই বয়সেও সুস্থ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন, যা এক বিরল দৃষ্টান্ত। এমন বিরল ঘটনার সাক্ষী হয়ে হাপুর জেলার মানুষও বিস্মিত!

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর