ব্যুরো নিউজ, ৯ মেঃ দেশজুড়ে যখন যুদ্ধের উত্তেজনা, ঠিক সেই সময়ই এসেছে পঁচিশে বৈশাখ—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন। যিনি আমাদের শিখিয়েছেন, ‘‘চিত্ত যেথা ভয় শূন্য, উচ্চ যেথা শির…’’। এই সময়েই তাঁর বাণী যেন আরও প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে। কঠিন পরিস্থিতিতেও রবীন্দ্রনাথের কবিতা ও গান জীবনের প্রতি আশাবাদ জাগায়। তাই আজকের দিনে তাঁকে উদ্যাপন মানেই নতুন করে জীবনকে আলিঙ্গন করা।
বইমেলায় হাসিনার ছবিযুক্ত ডাস্টবিনঃ বিতর্কের ঝড়
এ বারের জন্মদিন হয়তো অন্যান্য বছরের মতো জনসমাগমে ভরা নয়, কিন্তু উদ্যাপন কি থেমে থাকে? ঘরোয়া পরিবেশে গান-কবিতার আসর আর সঙ্গে ঠাকুরবাড়ির প্রিয় রান্না বানিয়ে দিনটিকে বিশেষ করে তুলুন। আজ শিখে নিন রবীন্দ্রনাথের বাড়ির রেসিপি — ঠাকুরবাড়ির পোস্ত মাংস।
ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট খান? কখন এবং কীভাবে খেলে পাবেন সবচেয়ে বেশি উপকার? রইল নিয়ম
ঠাকুরবাড়ির পোস্ত মাংস: রবীন্দ্রনাথের স্বাদে জীবন উদ্যাপন
উপকরণ:
পাঁঠার মাংস ৭০০ গ্রাম
পোস্ত ৪ টেবিল চামচ
তেজপাতা, এলাচ (৪টি), দারচিনি
আদা ২ গাঁট, রসুন ৮-১০ কোয়া, পেঁয়াজ ২টি, কাঁচালঙ্কা ৪-৫টি
তেল ৫-৬ টেবিল চামচ ও স্বাদমতো নুন
ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট খান? কখন এবং কীভাবে খেলে পাবেন সবচেয়ে বেশি উপকার? রইল নিয়ম
প্রথমে মাংস ধুয়ে নিন। পোস্ত গুঁড়িয়ে ১/৪ কাপ জল দিয়ে বেটে রাখুন। এবার আদা-রসুন-পেঁয়াজ-কাঁচালঙ্কা একসঙ্গে বেটে নিন। প্রেশার কুকারে তেল গরম করে তেজপাতা, এলাচ (হালকা থেঁতো) আর দারচিনি ফোড়ন দিন। এবার মাংস দিয়ে দিন আর কিছুক্ষণ নেড়ে দিন। এরপর বাটা মশলা মিশিয়ে ভালো করে কষান, যতক্ষণ না কাঁচা গন্ধ চলে যায়। এবার বাটা পোস্ত দিয়ে আরও কিছুক্ষণ কষান। নুন আর ১ কাপের কিছু কম জল দিয়ে দিন। ফুটে উঠলে প্রেশার কুকার বন্ধ করে ৫-৬টা হুইসল দিন। বাষ্প বেরিয়ে গেলে খুলে নিন। শেষে চিরে দেওয়া কাঁচালঙ্কা দিয়ে ঝোল কিছুটা কমিয়ে ঘন করুন। এই মাখামাখা পোস্ত মাংস ভাত, পোলাও বা পরোটার সঙ্গে খাওয়ার জন্য একেবারে উপযুক্ত। পঁচিশে বৈশাখের দিন এই স্বাদে রবীন্দ্রনাথকে স্মরণ করুন।