দার

ব্যুরো নিউজ, ৩ অক্টোবর: তৃণমূল শিবিরকে কাঠগড়ায় দার করালেন সুকান্ত

কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগে ২ ও ৩ অক্টোবর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে দিল্লিতে ধর্না কর্মসূচি তৃণমূলের। সেই সময় একাধিক ইস্যুতে তৃণমূলকে আক্রমণ রাজ্য-সহ বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের।

ইডির হাজিরা এড়াতে কৌশলী পদক্ষেপ নিলেন অভিষেক

বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার কটাক্ষ করে বলেন, “নদীর মধ্যে পুকুর খননে ১০০ দিনের কাজ করিয়েছে তৃণমূল”।সোমবার দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠকে ছিলেন সুকান্ত মজুমদার, সুভাষ সরকার, লকেট চট্টোপাধ্যায়, সৌমিত্র খাঁ, জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো। এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে ১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনা-সহ একাধিক কেন্দ্রীয় প্রকল্পে রাজ্যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপি নেতৃত্বের।

মাটি কাটার কাজেও ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে অভিযোগ সুকান্তর। তিনি বলেন, টাকা আদায় করেছেন তৃণমূলের নেতারাই। ১০০ দিনের কাজে শ্রমিকদের দিয়ে কাজ করানোর পরিবর্তে জেসিবি দিয়ে কাজ করানো হয়েছে। আর সেই টাকা পাঠানো হয়েছে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে। আগেই সম্পন্ন হওয়া কাজকে এমজিএনআরআইজি’র অধীনে করানো হয়েছে বলে দাবি। তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন জায়গায় অনিয়মিত কাজের অভিযোগ রয়েছে।

বিজেপির রাজ্য সভাপতি অভিযোগ করেন, কেন্দ্রীয় সরকারের নেতৃত্বে কেন্দ্রের একটি দল গিয়েছিল রাজ্যে, কিন্তু রাজ্য সরকার তাদের কোনও সহযোগিতা করেনি। তৃণমূল পঞ্চায়েতের তরফে পুকুর খননে জিপিএসে ঠিকানা দেওয়া হয়েছিল কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলকে। সেখানকার বিডিও কোথায় কাজ হয়েছে বলতে পারেননি। পরে দেখা যায় যেখানকার জিপিএস দেওয়া হয়েছে তা নদীর ভিতরে।

রাজ্যে গাছ লাগানোর প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, ১২ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল গাছ লাগাতে। কিন্তু কেন্দ্রীয় দল পরিদর্শনে গিয়ে কোনও গাছ দেখতে না পাওয়ায় বলা হয়েছে ছাগলে খেয়ে গিয়েছে।

ধর্না কর্মসূচিতে তৃণমূলের ট্রেন ভাড়া না পাওয়ায় তৃণমূল শিবিরকেই কাঠগড়ায় দার করিয়েছেন সুকান্ত। “ঠিকমতো আবেদন না করলে ট্রেন কিভাবে পাবে ওরা? সমস্তটাই নাটকবাজি চলছে।” কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার কেন্দ্রীয় বঞ্চনা প্রসঙ্গে বলেন, “দুর্নীতি হয়েছে সেই কারণেই আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ করেছে কেন্দ্র সরকার।” ইভিএম নিউজ

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর