ব্যুরো নিউজ, ২২ এপ্রিল: গত বছর এই নিয়োগ দুর্নীতি মামলার দ্রুত শুনানি চেয়ে হাইকোর্টে একটি বিশেষ বেঞ্চ গঠন করতে নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। পাশাপাশি এসএসসি-র সব নিয়োগ সংক্রান্ত মামলা একত্রিত করে আগামী ছ’মাসের মধ্যে শুনানির নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। সেই মত গত বছর ৯ নভেম্বর কলকাতা হাইকোর্ট বিশেষ বেঞ্চ গঠন করে। সুপ্রিম নির্দেশ এর পর প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে দীর্ঘ অপেক্ষারত SSC মামলার শুনানির পর অবশেষে ফেয়সলায় পৌঁছায় আদালয়। দীর্ঘ দিন ধরে চলে শিক্ষক নিয়োগ মামলা, অবশেষে আজ শুনানি।
এবার OTT-তে বিগ বস সিজন-৩ | সঞ্চালনায় কে? ভাইজান কি থাকছেন?
মামলার রায় ঘোষণার আগে হাই কোর্টে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও আটোসাটো করা হয়। হাইকোর্ট চত্বরে বেশি পুলিশ মোতায়েন করা হয়। যে ভবনে রায় ঘোষণা হয়, সেখানে সাধারণের ঢোকার ক্ষেত্রে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়। টেট এবং এসএসসি-র নিয়োগে ওঠে অভিযোগ। টেট মামলা সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন থাকলেও আজ সপ্তাহের শুরু তেই এসএসসি মামলায় ঐতিহাসিক রায় দিল কলকাতা হাই কোর্ট।
বেআইনিভাবে পাওয়া সমস্ত চাকরি বাতিল করল আদালত। আর যারা যোগ্যদের বঞ্চিত করে এত দিন ধরে চাকরি করেছেন তাদের এতদিনের বেতন সুদ সমেত ফেরৎ দিতে হবে বলে জানিয়ে দিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি মহম্মদ সাব্বির রশিদের ডিভিশন বেঞ্চ।
পঞ্জাবের বিরুদ্ধে জিতেও সঠিক সময়ে ওভার শেষ করতে না পারায়, আর্থিক জরিমানার মুখে হার্দিক পাণ্ড্য!
২৩ হাজার ৭৫৩ জন বেআইনিভাবে চাকরি প্রাপকদের চাকরি বাতিল করা হল। আর তাদের ১২ শতাংশ সুদ সমেত ফেরৎ দিতে হবে বেতন। এবং তা আগামী ৬ সপ্তাহের মধ্যে ফেরৎ দিতে হবে। ২০১৬ সালের পুরো প্যানেল বাতিল করা হয়। গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম- দশম, একাদশ-দ্বাদশ- এই চারটি প্যানেল বাতিল করা হয়। এর পাশাপাশি আদালত জানিয়েছে, তৈরি হওয়া এই শূন্য পদ গুলিতে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। ২০১৬ সালের পরীক্ষার্থীদের ওএমআর শিট আবারও মূল্যায়ণ করে যোগ্যদের বেঁছে নিতে হবে বলা জানায় আদালত।