রোহিঙ্গা সংকটে নতুন মোড়

ব্যুরো নিউজ, ১৪ ডিসেম্বর:মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশের সিংহভাগ অংশ এখন বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে। মংডু শহরসহ বিস্তীর্ণ এলাকা দখল করার পর এই গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের ওপর অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছে। যদিও আরাকান আর্মি এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে তবে বাংলাদেশে নতুন করে বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের শিবিরগুলোতে প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গা বসবাস করছে এবং আরও ৬০ হাজার রোহিঙ্গা সম্প্রতি বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে বলে জানা গিয়েছে।

পুষ্পা ২ প্রিমিয়ার কাণ্ড: গ্রেফতারি, বিতর্ক এবং জামিনে অল্লু অর্জুন

উপেক্ষা করা সম্ভব?


এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার আরাকান আর্মির সঙ্গে আলোচনায় বসার উদ্যোগ নিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ প্রতিনিধি খলিলুর রহমান জানিয়েছেন, রোহিঙ্গাদের মায়ানমারে ফেরত পাঠাতে হলে আরাকান আর্মি, মায়ানমার সরকার এবং অন্যান্য পক্ষের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করতেই হবে। যদিও বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয়ভাবে আরাকান আর্মির সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক বজায় রাখতে পারে না তবুও যোগাযোগের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।রাখাইন প্রদেশের পরিস্থিতি বাংলাদেশকে সরাসরি প্রভাবিত করছে। কক্সবাজারের শিবিরগুলোতে বসবাসরত রোহিঙ্গারা মাদক, অস্ত্র এবং মানব পাচারের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আজকের দিনে আপনার জন্মদিন হলে জেনে নিন নিজের সম্পর্কে কিছু কথা

সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করার পাশাপাশি ইউনুস সরকার রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ওপর জোর দিচ্ছে।বর্তমানে আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে থাকা রাখাইন প্রদেশ বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ এর সঙ্গে ২৭১ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, রাখাইন প্রদেশে আরাকান আর্মির ভূমিকা ‘শেষ কথা’ বলবে। তাই বাংলাদেশের পক্ষে এই গোষ্ঠীকে উপেক্ষা করা সম্ভব নয়।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর