ব্যুরো নিউজ, ৯ জুলাই : প্রতিটি ঘরে ঘরে আজ প্যাকেটজাত খাবার। চাল, চা, চিনি, দুধ, মুড়ি, মশলা সব খাবারই এখন প্যাকেটে। এমনকি মাছ, মাংসও গায়ে মেখেছে রঙচঙে প্যাকেট। দোকানে দোকানে, শপিং মলে এখন এই প্যাকেটজাত খাবারেরই রমরমা।
এবার থেকে অফলাইনে করা যাবে বদলির আবেদন
দেদারে বিকোচ্ছে সেসব দ্রব্য। ফলে এখন অনেকটাই কোনঠাসা লুজ মুদি-মশলার সামগ্রী। আর এসবের ভিড়ে একপ্রকার গুরুত্ব হারাতে বসেছে খাদ্যদ্রব্যের খাদ্যগুন। ক্রেতারা হাতে প্যাকেট তুলে দাম দেখেই কিনে নিয়ে যাচ্ছেন এই প্যাকেটজাত খাবার। খাদ্যগুনের দিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন আর ক’জন?
অনেক নামী দামী কোম্পানির খাবারের প্যাকেটে এমন ভাবেই খাদ্যগুনগুলি লেখা যে, পড়ারই উপায় নেই। অনেক কোম্পানির প্রোডাক্টে তো আবার পুষ্টিগুণ লেখাই নেই। ফলে এসবের বিরুদ্ধে এবার কড়া ব্যবস্থা নিল দেশের খাদ্য নিরাপত্তা এবং মান নির্ণায়ক সংস্থা FSSAI
ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথোরিটি অফ ইন্ডিয়া জানাচ্ছে, যে কোনও প্যাকেটজাত খাবারের ক্ষেত্রে পুষ্টিগুন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্যাকেটজাত খাবারে বড় ও মোটা হরফে পুষ্টিগুনগুলি প্যাকেটে লিখতে হবে। কোনও খাবারে কতটা সল্ট, সুগার, কার্বোহাইড্রেট ও স্যাটুরেটেড ফ্যাট রয়েছে তা মোটা হরফে লিখতে হবে কোম্পানিগুলিকে। যাতে গ্রাহকরা খাবারের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আরও সচেতন হতে পারে।