ব্যুরো নিউজ, ৩ মে : কসবার আনন্দপুরে বিজেপির মণ্ডল সভাপতি সরস্বতী সরকারের পর এবার আক্রান্ত মানিকতলার বিজেপি কর্মী। তাকে বেশ কয়েকবার ছুরির কোপ মারা হয়। অভিযোগের তীর তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
কুণাল ঘোষের গলায় অন্য সুর, জল্পনা রাজনৈতিক মহলে
নারকেলডাঙায় কংগ্রেস নেতাকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ
বৃহস্পতিবার গভীর রাতে বাড়ি থেকে বেরোনোর পরেই তার ওপর হামলা হয় বলে অভিযোগ। ৬-৭ জন দুষ্কৃতী আচমকা তার ওপর এসে হামলা করে, বেশ কয়েকবার ছুরি দিয়ে আঘাত করে বলেও খবর। এরপর তাকে জলে ফেলে দেয়। ওই বিজেপি কর্মীর পা ভেঙে যায়। গুরুতর জখম অবস্থায় ওই বিজেপি কর্মীকে সেখান থেকে তুলে এনআরএস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
অন্যদিকে, নারকেলডাঙায় কংগ্রেস নেতাকে ধাওয়া করে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। ভোরে নামাজ পড়ে ফেরার পথে কংগ্রেস নেতা ইমামুদ্দিনের ওপর দুষ্কৃতীরা হামলা চালায় বলে অভিযোগ। মহম্মদ আশরফ ওরফে চুন্নুকেই এই ঘটনার জন্য দায়ী করছেন মৃত কংগ্রেস নেতার পরিবার। কারণ এই চুন্নু এর আগেও মৃত কংগ্রেস নেতা ইমামুদ্দিনকে হুমকি দিয়েছিল বলে পরিবারের তরফে অভিযোগ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, সপ্তম দফায় নির্বাচন রয়েছে উত্তর কলকাতার লোকসভা কেন্দ্রে। তার আগেই আক্রান্ত হলেন বিজেপি কর্মী। কুপিয়ে খুন করা হলো কংগ্রেস নেতাকে। স্বাভাবিকভাবেই এই ধরনের ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পাশাপাশি প্রশ্নের মুখে প্রশাসনিক ব্যবস্থাও। ইতিমধ্যে কংগ্রেসের তরফে নির্বাচন কমিশনে নালিশ জানানো হয়েছে। যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।