ব্যুরো নিউজ ,১৯ ডিসেম্বর, স্বপন দাসঃহিন্দুরা সহনশীল তাই কারোর আক্রমণের সামনে সহজেই ভেঙে পড়ে আত্মসমর্পণ করে , এরকম একটা ন্যারেটিভ হিন্দুদের সম্পর্কে আছে বিশেষ করে বাঙালি হিন্দুদের । বাংলাদেশ থেকে উৎখাত হওয়া বাঙালি হিন্দুরা এপার বাংলায় এসে আমরা সকলেই ফেক সেকুলারিজমে স্লোগানে গা ভাসিয়েছি ।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনে ইসকনের পিঠ ঠেকে গিয়েছে দেওয়ালে
পালাতে পালাতে আপনি শেষ পর্যন্ত কোথায় যাবেন ?
এটাও এক ধরনের সহনশীলতা অত্যাচারিত হয়েও শিকার না করা কাজের জন্য অত্যাচারিত হলাম কি কারণে দেশছাড়া হলাম এসব কিছুকে এড়িয়ে যাওয়ায় এটাও এক ধরনের পলায়ন । যে এখন বাংলাদেশে আক্রমণ হচ্ছে আর তার পরিপ্রেক্ষিতে একমাত্র বাঁচার পথ হচ্ছে বাংলাদেশ থেকে হিন্দুরা পালিয়ে ভারতবর্ষে এসে আশ্রয় নিক , এই চিন্তা মুক্ত হতে হবে বাঙালি হিন্দুদের । পালাতে পালাতে আপনি শেষ পর্যন্ত কোথায় যাবেন ?
রোহিঙ্গা সংকটে নতুন মোড়ঃ আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগের পথে কি বাংলাদেশ?
বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে পশ্চিমবাংলা তারপরে পশ্চিমবাংলা থেকে তারা খেলে কোথায় যাবেন ? এরকম ভীতু আত্মপরিচারহীন বাঙালি জাতি হিসেবে বেঁচে থাকার কি কোন অর্থ আছে ? এর পরিবর্তে বাংলাদেশের বসবাসকারী সমস্ত হিন্দুদের রুখে দাঁড়াতে হবে । পালিয়ে যাওয়া কোন সমস্যার সমাধান নয় । উঠে দাঁড়াও রুখে দাঁড়াও এটাই একমাত্র পথ । আত্মরক্ষার অধিকার সকলেই আছে , আর সেই অধিকারকে রক্ষা করার জন্য যে পথ অবলম্বন করার দরকার সেই পথে অবলম্বন করতে হবে প্রয়োজনে ।