ব্যুরো নিউজ, ২ এপ্রিল: পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেই হাইকোর্টের দারস্ত হয়েছেন আরাবুল ইসলাম। তার অভিযোগ, পুলিশের অতিস্বক্রিয়তা। অতিস্বক্রিয় হয়ে তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে পুলিশ।
এবার কি ইডির নজরে আপের বড় নেতারা?
ঘটনার সূত্রপাত গত বছর পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় থেকে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন খুন হন আইএসএফ কর্মী মইনুদ্দিন মোল্লা। খুনের অভিযোগ ওঠে আরাবুলের বিরুদ্ধে। গত বছর ১৫ জুন মামলাও দায়ের করা হয়। কিন্তু তারপর থেকে সবই ঠাণ্ডা হয়ে যায়। কিন্তু এ বছর ৮ ফেব্রুয়ারি আরাবুল ইসলামকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তোলাবাজি ও খুনের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় আরাবুল ইসলামকে।
অভিযোগ ওঠে, ভাঙড়ে লক্ষ লক্ষ টাকার তোলাবাজি চালিয়ে আসছে আরাবুল ইসলাম। আইএসএফ কর্মী খুনের মামালার সঙ্গে পুলিশ তোলাবাজির অভিযোগের ধারাও যুক্ত করে বলে অভিযোগ। আর পুলিশের এই অতিসক্রিয়তা নিয়েই অভিযোগ তুলে হাইকোর্টে যান আরাবুল।
নির্বাচনের আগে পুলিশ অতি স্বক্রিয় হয়ে তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। ভাঙরের নেতা আরাবুল এই মর্মেই মামলা দায়ের করার আবেদন জানালে, মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। ৪ এপ্রিল এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।