রচনা

ব্যুরো নিউজ, ৭ নভেম্ববর :অভিনেত্রী থেকে সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই নতুন যাত্রা নিয়ে যথেষ্ট আলোচনার জন্ম দিয়েছে। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিপুল ভোটে হুগলি আসন থেকে জয়ী হয়ে তৃণমূলের সাংসদ নির্বাচিত হন তিনি। প্রচারের সময় নিয়মিতই এলাকাবাসীর সঙ্গে দেখা করেন, তাদের মনের কথা শোনেন এবং নিজেকে তাদেরই একজন করে তুলে ধরেন। তবে এবার চন্দননগরের বিখ্যাত জগদ্ধাত্রী পুজোতে তার আগমন নিয়ে জল্পনা ছিল। এত বছরের কর্মজীবনে চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী ঠাকুর দর্শন করা হয়ে ওঠেনি তার। তাই এবার সাংসদ হিসেবে সেই ইচ্ছা পূরণ করতে চান।

দিঘায় এবার বালির জায়ান্ট সুইং, কম খরচে উপভোগ করুন বালির মজা

কী চাইলেন মায়ের কাছে?

মালদহে চিকুনগুনিয়ার থাবা, আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা

তবে শুটিংয়ের ব্যস্ততার কারণে পূজার পুরো সময়টাতে চন্দননগরে থাকা সম্ভব হচ্ছে না তার। জনপ্রিয় শো দিদি নম্বর ওয়ান-এর শুটিংয়ের মাঝে সামান্য সময় বের করে পান্ডুয়ার তৃণমূল নেতা সঞ্জয় ঘোষের উদ্যোগে আয়োজিত জগদ্ধাত্রী পুজোতে উপস্থিত হন তিনি। সেখানে তিনি বলেন, ‘যে মানুষগুলো আমার উপর আস্থা রেখে ভোট দিয়েছেন, তাদের পাশে থাকা আমার কর্তব্য। তাই পান্ডুয়াতে আসা আমার দায়িত্ব ছিল।’ তিনি আরও জানান, এবার তার ইচ্ছা রয়েছে চন্দননগরের পুজো আরও কাছ থেকে দেখা।

এদিন মায়ের কাছে রচনা নিজের ছেলের জন্যও আশীর্বাদ প্রার্থনা করেন। রচনার ছেলে প্রনীল বসু আগামী বছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসবে। তাই মায়ের কাছে প্রার্থনা করেন যাতে তার ছেলে পরীক্ষায় সফল হয়।

ডেঙ্গু-ম্যালেরিয়ার জোড়া আক্রমণ, রোগী ও চিকিৎসকদের নতুন চ্যালেঞ্জ

রচনা আরও বলেন, ‘জগদ্ধাত্রী পুজো এক সময় চন্দননগর ও সংলগ্ন এলাকাতেই সীমাবদ্ধ ছিল। তবে এখন রাজ্যের সর্বত্র এই পুজো উদযাপন হচ্ছে এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আরও জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এমনকি কলকাতাতেও অনেক জায়গায় জগদ্ধাত্রী পুজো হচ্ছে।’ সাংসদ হিসেবে চন্দননগর ও আশেপাশের এলাকার মানুষের জন্য আরও বেশি সময় দিতে চান বলেও জানান তিনি।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর