ব্যুরো নিউজ, ১৯ ফেব্রুয়ারি:সম্প্রতি, কোরিওগ্রাফার ধনশ্রী বর্মা এবং ভারতীয় ক্রিকেটার যুজবেন্দ্র চাহালের বিচ্ছেদের গুঞ্জন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি করেছে। এই জুটির সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা শুরু হয়, যখন তারা একে অপরকে ইনস্টাগ্রামে আনফলো করে এবং ধনশ্রী তাঁর স্বামীর সঙ্গে সব ছবিও ডিলিট করে দেন। সেই থেকেই শোনা যাচ্ছে যে, এই সম্পর্কের ভাঙন শুধুমাত্র ব্যক্তিগত নয়, অনেক বড় কিছু ঘটেছে এর পেছনে।
ইউটিউব ও সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে অশ্লীল বিষয়বস্তু নিয়ন্ত্রণের নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের
খবর কি সত্যি?
এখন যে খবরটি প্রকাশ্যে এসেছে, তাতে দাবি করা হচ্ছে যে, যুজবেন্দ্র চাহাল তাঁর স্ত্রী ধনশ্রী বর্মাকে ৬০ কোটি টাকা খোরপোশ হিসেবে দেবেন। তবে এই খবরটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচলিত হওয়া সত্ত্বেও, কেউই এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে এই বিষয়ে কিছু বলেনি। এর পরিপ্রেক্ষিতে, এক প্রশ্ন উঠেছে: এই ৬০ কোটি টাকার খোরপোশের খবর কি সত্যি?
বিচ্ছেদের গুঞ্জন নিয়ে ধনশ্রী বা চাহাল কোনো মন্তব্য করেননি। তবে, জানুয়ারির শুরুতে চাহাল তার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে একটি পোস্ট দেন, যেখানে তিনি জানান যে, তিনি কিছু পোস্ট দেখেছেন যা হয়তো সত্যি হতে পারে, আবার নাও হতে পারে। তিনি বলেন, “একজন ছেলে, একজন ভাই, এবং একজন বন্ধু হিসেবে আমি বিনীতভাবে সকলকে অনুরোধ করছি এই গুজবগুলিতে লিপ্ত না হওয়ার জন্য, কারণ এগুলি আমার এবং আমার পরিবারের জন্য কষ্টের কারণ।”
ডোনাল্ড ট্রাম্পের বড় পদক্ষেপঃ বাইডেন-যুগের আইন বিভাগের সকল অ্যাটর্নিকে বরখাস্তের নির্দেশ
ধনশ্রী এবং চাহালের বিয়ে হয়েছিল ২০২০ সালের ২২ ডিসেম্বর, গুরগাঁওয়ে একটি ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে। বিয়ের প্রায় চার বছর পর তাদের সম্পর্কের মধ্যে অবনতির গুঞ্জন ওঠে। এই দম্পতির বিচ্ছেদ নিয়ে আলোচনা যখন বাড়তে থাকে, তখন তৃতীয় ব্যক্তির সংক্রান্ত গুজবও উঠে আসে। কিছু নেটিজেনদের মতে, ধনশ্রী ও কোরিওগ্রাফার প্রতীক উতেকারের মধ্যে সম্পর্কের ঘনিষ্ঠতা নাকি তাদের সম্পর্কের ভাঙনের কারণ।তবে, এটা জানা গেছে যে, এই খবরগুলি এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষ থেকেই অফিসিয়ালি নিশ্চিত করা হয়নি। ফলস্বরূপ, এটা ধরে নেওয়া যেতে পারে যে, এই ৬০ কোটি টাকার খোরপোশের খবর মূলত নেটিজেনদের কাল্পনিক কল্পনা।

















