কিন্তু ডিএ কি দিচ্ছে সরকার?

ব্যুরো নিউজ,৩০ ডিসেম্বর:রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতরের পক্ষ থেকে বারবার আবেদন করা হয়েছিল, যাতে হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে ২০১৮-১৯ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের সেলফ অ্যাপ্রেসাল রিপোর্টের পর্যালোচনা এবং রিপোর্টিং অফিসারের কাছে জমা দেওয়ার সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়। এই সেলফ অ্যাপ্রেসাল রিপোর্ট রাজ্য সরকারি কর্মীদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেক্ষেত্রে, রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে সেলফ অ্যাপ্রেসাল রিপোর্ট মূল্যায়নের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হবে।

বর্ষবরণের রাতে কলকাতা মেট্রোর বিশেষ ব্যবস্থা, কি ব্যাবস্থা জানুন

ডিএ পাবে?

সরকার জানিয়েছে, রিপোর্টিং অফিসাররা ১ জানুয়ারির মধ্যে তাঁদের রিপোর্ট জমা দেবেন। এছাড়া আরও যেসব অফিসার এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত রয়েছেন, তাঁদের জন্যও সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। সরকারের মেমো অনুযায়ী, রিপোর্টিং অফিসারদের জন্য ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। রিভিউয়িং অফিসারের জন্য সময়সীমা ২৭ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে, এবং অ্যাক্সেপ্টিং অফিসারের জন্য সময়সীমা ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।এদিকে, রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের ডিএ (দারিদ্র্য ভাতা) বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য আন্দোলন করছেন, কিন্তু এখন পর্যন্ত তাদের ডিএ বাড়ানো হয়নি। বর্তমানে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা ১৪ শতাংশ ডিএ পাচ্ছেন, যখন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা ৫৩ শতাংশ ডিএ পাচ্ছেন। গত বছর বড়দিনে রাজ্য সরকার ডিএ বাড়িয়েছিল, কিন্তু এবার সেই বিষয়ে কোনো ঘোষণা হয়নি।

অঙ্কুশ ও ঐন্দ্রিলা কি এবার সত্যিই বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন?

ডিএ আন্দোলনকারীদের দাবি, রাজ্য সরকারকে কেন্দ্রীয় সরকারের মতো আরও ৩৯ শতাংশ ডিএ দিতে হবে। তবে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার এখনও নিজেদের অবস্থানে অটল থেকে কেন্দ্রীয় ডিএ হারের মতো বাড়তি ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেননি। পশ্চিমবঙ্গে ১৯৭০ সালে পে কমিটি গঠন করা হয়েছিল, যার কারণে কেন্দ্রীয় বেতন কমিশনের ৫ম পর্বের জায়গায় রাজ্যে ৪র্থ এবং এখন ষষ্ঠ বেতন কমিশন কার্যকর হয়েছে।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর