ব্যুরো নিউজ, ২ এপ্রিল: দেওয়াল লেখা নিয়ে উত্তপ্ত হয়ে উঠল কুলতলি। তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে কার্যত ধুন্ধুমার কাণ্ড।
পুলিশ মন্ত্রী মমতা, কিন্তু কেন পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে আদালতে আরাবুল?
ভোটের আগে দেওয়াল লিখনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ বাধে তৃণমূল ও বিজেপির দলীয় কর্মীদের মধ্যে। সোমবার রাতে কুলতলির গোপালগঞ্জ গ্রাম পঞ্চায়েতের শানকিজাহান এলাকায় লাঠি, বাঁশ, রড নিয়ে হামলার অভিযোগ ওঠে। আর তাতেই কার্যত উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা।
অভিযোগ ওঠে, সোমবার রাতে দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে দেওয়াল লিখছিলেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। সেই সময় ওই রাস্তা দিয়ে তৃণমূলের কর্মীরা যাওয়ার সময় বিজেপি কর্মীদের কটূক্তি করেন। ঘটনায় বিজেপির কর্মীরা প্রতিবাদ করাতে গেলেই বাধে বাকবিতণ্ডা। তাতেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। ঘটনা দুই পক্ষের হাতাহাতি থেকে মারামারিতে পৌঁছয়। বিজেপি কর্মী নিরঞ্জন দাসকে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ঘটনায় আহত নিরঞ্জনকে উদ্ধার করে কুলতলির জামতলায় ব্লক গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায় দলীয় কর্মী ও স্থানীয়রা।
যদিও ঘটনায় অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল। পাল্টা তৃণমূলের অভিযোগ, তৃণমূল কর্মী নিত্য দাসকে মারধর করে বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। ঘটনায় কুলতলি থানায় দু’পক্ষই অভিযোগ দায়ের করেছে।