ব্যুরো নিউজ,২১ অক্টোবর:আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের তরুণী চিকিৎসক খুনের ঘটনায় নতুন তথ্য সামনে এসেছে। প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের ফোনের ফরেন্সিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, ঘটনার পর তারা নিজেদের ফোন থেকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মুছে ফেলেছেন।
পুরনো পোস্টে ভাইরাল মন্তব্যঃ সুদীপ্তা চক্রবর্তীর প্রতিবাদ
পরিষ্কার ধারণা দিতে পারে
অবশ্যই এই তথ্য তদন্তের মোড় ঘোরাতে সাহায্য করবে।একটি সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, সন্দীপ এবং অভিজিৎ খুনের আগে ও পরে নিজেদের ফোন থেকে বহু কল রেকর্ডিং, ভিডিও এবং ছবি ডিলিট করেছেন। ফরেন্সিক পরীক্ষায় জানা গেছে, ৯ অগাস্ট সকাল ১০টার পর থেকে অভিজিৎ মণ্ডল নানান নথি ও তথ্য মুছে ফেলতে শুরু করেন। রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, তিনি ৪০টি কল রেকর্ডও ডিলিট করেছেন।তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, মুছে ফেলা এই তথ্যগুলি আরজি কর কাণ্ডের তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। এছাড়া, খুনের ঘটনা সামনে আসার পর সন্দীপ এবং অভিজিৎ বেশ কয়েকজন প্রভাবশালীর সঙ্গে কথা বলেছেন বলেও শোনা গেছে।এর আগে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিবিআই আধিকারিক জানিয়েছিলেন, তরুণী চিকিৎসকের খুন পূর্ব পরিকল্পিত হতে পারে। জানা গেছে, নির্যাতিতার বিভাগের দুই জুনিয়র ডাক্তারের সঙ্গে খুনের কয়েক ঘণ্টা আগে সন্দীপ ঘোষের ভিডিও কলে যোগাযোগ হয়েছিল।
কাঙরা কোঅপারেটিভ ব্যাঙ্কে ৪% মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধিঃ মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসায় প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান
৮ অগাস্ট দুপুর থেকে ৯ অগাস্ট মধ্যরাত পর্যন্ত সন্দীপের সঙ্গে এই দুই জুনিয়র ডাক্তার নাকি ৩০ বার কথা বলেছেন।এখন সিবিআই এই দুই প্রাক্তন অফিসার এবং জুনিয়র ডাক্তারদের ফোনের ফরেন্সিক পরীক্ষা করছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়ার পরে শীঘ্রই সন্দীপ ঘোষ এবং অভিজিৎ মণ্ডলকে জেরা করা হতে পারে।এই ঘটনার তদন্তের ফলে তদন্তকারী সংস্থাগুলোর কাছে নতুন নতুন তথ্য আসছে, যা খুনের পেছনের কারণ সম্পর্কে আরও পরিষ্কার ধারণা দিতে পারে।