ব্যুরো নিউজ,২০ নভেম্বর:১৯৯৪ সালে প্রথম ভারতীয় নারী হিসেবে মিস ইউনিভার্স খেতাব জেতা বাঙালি কন্যা সুস্মিতা সেনের জীবন অনেকটাই নিজের শর্তে কাটানো। বিয়ে না করেও এককভাবে দুটি কন্যা দত্তক নিয়েছেন তিনি, যা সমাজে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। আজও তিনি নারীদের অধিকারের প্রতি অবিচল সমর্থক। তাদের প্রতি যেকোনো অত্যাচার তিনি একদম সহ্য করেন না। সম্প্রতি তিনি ওটিটি প্ল্যাটফর্মে দুর্দান্ত অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকদের মন জয় করেছেন। তার অভিনীত সিরিজ ‘আরিয়া’ তিনটি সিজনে অসাধারণ প্রশংসা অর্জন করেছে।
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের সম্ভাবনা, বাংলার কোন পাঁচটি জেলায় কুয়াশার সঙ্গে শীতের দেখা মিলবে
টাবাস্কো সসের গল্প
অস্ট্রেলিয়ায় প্রথম টেস্টে যশস্বী জয়সোয়াল সঙ্গে ওপেন করতে নামবেন কেএল রাহুল
সুস্মিতা সেনের জীবন শুধু অভিনয়ে সীমাবদ্ধ নয়। শোনা যায় হৃদযন্ত্রে সমস্যা ছিল তার বুকে স্টেন্ট বসানোর পর থেকে তিনি এক্সারসাইজে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছেন। তবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় ব্যাপার হল তার খাবারের প্রতি ভালোবাসা। রেস্তোরাঁয় খেতে গেলে, সুস্মিতা কখনও সঙ্গ ছাড়েন না এক বিশেষ ধরনের সস—টাবাস্কো সস। তবে কেন?
কলকাতা মেট্রোর প্ল্যাটফর্ম জুড়ে স্ক্রিন ডোর তৈরিতে বাধা বিপুল খরচ এবং প্রযুক্তির
এটা জানার পর আপনিও অবাক হবেন। ইউরোপে গিয়ে সুস্মিতা দেখেছিলেন, সেখানে খাবারে কোনও স্বাদ নেই। তিনি বলেছিলেন, ‘ইউরোপের খাবার একদম ভাল লাগে না, সবগুলোই একদম বিস্বাদ। আমি তো বাঙালি মেয়ে, বাঙালি ঘরের ঝাল খাবারে বড় হয়েছি। দিল্লির প্রবাসী বাঙালি হিসেবে চাট, কাচুরি, বিড়ালাসহ নানা সুস্বাদু খাবারের প্রতি ভালবাসা ছিল। ইউরোপে গিয়ে দেখলাম, তাদের খাবারে কিছুই নেই। তাই আমি ব্যাগে টাবাস্কো নিয়ে চলতাম, যাতে একটু ঝাল মশলা পেতে পারি।’