স্ট্রেচ মার্ক

ব্যুরো নিউজ, ৬ নভেম্ববর :গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্ক অনেক মায়ের জন্যই একটি বড় চিন্তা। শরীরে স্ট্রেচ মার্ক দেখা দিলে অনেকেই মনে করেন যে, প্রসাধনী ব্যবহার করেও এই দাগ গায়ে থেকে যায়। এই দাগ মূলত ত্বকের নীচে কোলাজেন এবং ইলাস্টিন ফাইবার ভেঙে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকে। গর্ভাবস্থায় ত্বক প্রসারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই দাগগুলি পেট, স্তন, নিতম্ব এবং উরুতে  হতে পারে। একবার এই দাগ হয়ে গেলে সহজে তা দূর করা যায় না। তবে কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে যা স্ট্রেচ মার্ক কমাতে সাহায্য করতে পারে।

মালদহে চিকুনগুনিয়ার থাবা, আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা

জেনে নিন উপায় গুলি

১.  অ্যালো ভেরা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণাগুণ ত্বকের যে কোনও ধরনের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায় নিয়মিত অ্যালো ভেরা জেল ব্যবহার করলে স্ট্রেচ মার্কের প্রভাব কমে আসতে পারে। বাড়িতে অ্যালো ভেরার গাছ থাকলে তার শাঁস ব্যবহার করা আরও কার্যকরী হতে পারে।

বিয়ের মরশুমে সোনার বাজারে অফার! হালকা ওজনের গহনাতেই বাজিমাত

২. স্ট্রেচ মার্ক রোধে নারকেল তেল অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি উপায়। এটি ত্বকের গভীরে কাজ করে এবং ত্বককে মসৃণ ও আর্দ্র রাখে। নারকেল তেলের ব্যবহার অনেক চিকিৎসকের কাছে বিশেষভাবে প্রস্তাবিত, কারণ এটি ত্বকে অ্যালার্জি সৃষ্টি করার ঝুঁকি কমায় এবং সব ধরনের ত্বকের জন্য কার্যকরী। স্নানের পর প্রতিদিন নারকেল তেল দিয়ে পেট, স্তন, নিতম্ব এবং উরুতে মালিশ করলে স্ট্রেচ মার্ক কমানোর পাশাপাশি ত্বক থাকবে নরম ও সুস্থ।

ঘরে শান্তি বজায় রাখতে এড়িয়ে চলুন এই ৫টি গাছ, জেনে নিন কারণ

৩. পর্যাপ্ত জল পান করা ত্বককে আর্দ্র রাখে এবং স্ট্রেচ মার্ক প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে। গর্ভাবস্থায় ত্বক শুষ্ক হলে স্ট্রেচ মার্কের সম্ভাবনা বাড়ে, তাই দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস জল পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি, দইয়ের ঘোল, ভেষজ চা বা ডাবের জল পান করতে পারেন, কিন্তু সাধারণ চা ও কফি এড়িয়ে চলুন, কারণ তা শরীরে জল শুষে নেয়।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর