Supreme Court

শর্মিলা চন্দ্র, ৭ মে : সোমবার শীর্ষ আদালতে এসএসসি নিয়োগ সংক্রান্ত মামলার শুনানি পিছিয়ে যায়। এরপর মঙ্গলবার এই সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে এসএসসি কার্যত অযোগ্য নিয়োগের কথা স্বীকার করে নিল।

উল্লেখ্য, এদিন স্কুল সার্ভিস কমিশন জানায়, ১৯ হাজার চাকরি প্রাপক যোগ্য। বাকি সবাই অযোগ্য। সব মিলিয়ে প্রায় ৭ হাজার অবৈধ নিয়োগ হয়েছে বলে এদিন জানায় স্কুল সার্ভিস কমিশন। অন্যদিকে কমিশনের এই কথায় আশার আলো দেখছেন যোগ্য চাকরিহারারা।

ভোটারদের আটকানোর চেষ্টা! রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ শ্রীরূপা মিত্রর

টাকা উদ্ধারের ঘটনায় অবশেষে গ্রেফতার মন্ত্রীর সচিব

অবৈধ নিয়োগের কথা স্বীকার কমিশনের

প্রসঙ্গত, এদিনের শুনানিতে কার্যত যোগ্য-অযোগ্য প্রার্থীদের চিহ্নিতকরণের ক্ষেত্রে কমিশনের দিকে সমস্ত দায় চাপায় রাজ্য। আদালতে রাজ্যের আইনজীবী জানান, কারা যোগ্য, পারবেন। এর পাশাপাশি পুরো প্যানেল বাতিলের প্রয়োজন ছিল নাকি কিছু অংশ করার সুযোগ ছিল এই সব কিছুর উত্তর এসএসসি দিতে পারবে বলে জানান রাজ্যের আইনজীবী।

অন্যদিকে রাজ্যের এই মন্তব্যের পর সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্ন, ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া। ২০১৯ প্যানেলের মেয়াদই শেষ। ২০২১ সালে মামলা দায়ের। বলতে চাইছেন ৬ বছর পরে কোনও ওয়েট লিস্টেড প্রার্থী বেআইনি অভিযোগ তুলে চাকরি চাইতে পারবেন না। কেন নিয়োগের ছবছর পর ২০২২ সালে এসে অতিরিক্ত পদ তৈরী করা হল সেই নিয়েও প্রশ্ন তোলেন প্রধান বিচারপতি।
সুপ্রিম কোর্টের এই প্রশ্নের প্রেক্ষিতে রাজ্যের আইনজীবী জানান, কোনও খারাপ অভিসন্ধি নিয়ে এটা করা হয়নি। নিয়োগের সঙ্গে কোনওভাবেই রাজ্য যুক্ত নয়। এসএসসি নিয়োগ করে। ২০২১-এ হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়। এই বিষয়ে অভিযোগের পরেই অতিরিক্ত শূ্ন্যপদ তৈরি করা হয় বলে জানান রাজ্যের আইনজীবী। তবে এই মামলার গতিপ্রকৃতি কোন দিকে যায় সেদিকে আমাদের নজর থাকবে।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর