ব্যুরো নিউজ ২ অক্টোবর: ২ অক্টোবর ছিল জ্যোতির্বিদ্যার একটি বিশেষ দিন। এই দিনটি ছিল বছরের দ্বিতীয় এবং শেষ সূর্যগ্রহণ। তবে এটি একটি বৃত্তাকার সূর্যগ্রহণ, যা পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণের মতো নয়। ইংরেজিতে এই বৃত্তাকার সূর্যগ্রহণকে ‘রিং অফ ফায়ার’ বলা হয়, বাংলায় যার অর্থ ‘আগুনের বলয়’।
করোনা লকডাউনের অবাক করা প্রভাবঃ চাঁদের তাপমাত্রার পরিবর্তন
এ কি বিরল দৃশ্য দেখা গেল ?
এই সময়, আকাশে দেখা যায় একটি আগুনের বলয়, যা সূর্যের চারপাশে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। যখন চাঁদ সূর্যের ও পৃথিবীর মাঝখানে চলে আসে, তখন কিছু সময়ের জন্য সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে বাধা দেয়। এই মহাজাগতিক ঘটনাটিকে সূর্যগ্রহণ বলা হয়।যখন চাঁদ সূর্যের আড়ালে চলে আসে, তখন পৃথিবীতে চাঁদের ছায়া পড়ে। এই সময় পৃথিবী থেকে সূর্যের একটি বিশেষ রূপ দেখা যায়। বৃত্তাকার সূর্যগ্রহণের সময়ে, সূর্যের মধ্যাংশটি ঢাকা পড়ে গেলেও তার চারপাশে আলো বের হয়ে আসে, যা ‘রিং অফ ফায়ার’ তৈরি করে।এটি একটি বিস্ময়কর দৃশ্য, যা প্রতি বছর শুধু একবারই দেখা যায়। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এবং আকাশপ্রেমীরা এই সময় অপেক্ষা করে থাকেন, কারণ এটি এক বিরল এবং অনন্য অভিজ্ঞতা। এই ধরনের ঘটনাগুলো আমাদের মহাবিশ্বের অদ্ভুত সৌন্দর্য এবং বিজ্ঞানকে বুঝতে সাহায্য করে।
এ কি আইসক্রিমের দুর্গ ! যা দেখেলে আপনা চোখ মাথায় উঠে যাবে
সুতরাং, ২ অক্টোবরের এই সূর্যগ্রহণ শুধু একটি সাধারণ ঘটনা নয়, বরং এটি মহাবিশ্বের একটি আকর্ষণীয় ও দর্শনীয় দিক, যা আমাদের প্রতি বছর নতুন করে মুগ্ধ করে।