ব্যুরো নিউজ,২৮ জানুয়ারি :অস্ট্রেলীয় ওপেনের চ্যাম্পিয়ন হওয়া সত্ত্বেও, ইয়ানিক সিনারের উপর থেকে ডোপিং কেলেঙ্কারির ছায়া সরেনি। রবিবার ফাইনালে জার্মানির আলেকজান্ডার জ়েরেভকে ৬-৩, ৭-৬ (৪), ৬-৩ ব্যবধানে পরাজিত করে তৃতীয় গ্র্যান্ড স্ল্যাম শিরোপা জয় করেন সিনার। তবে, তার এই জয়ও তার ব্যক্তিগত জীবনে চলমান সমস্যা দূর করতে পারেনি।
‘কালীঘাট ফর্মেশন’-এর জন্যই কলকাতা মাটির তলায় যাবে উদ্বেগ ভূবিজ্ঞানীদের
মামলার শুনানি
এপ্রিলের ১৬-১৭ তারিখ সিনারের ডোপিং মামলার শুনানি হবে কোর্ট অব আরবিট্রেশনে (ক্যাস)। যদি রায় তার বিরুদ্ধে যায়, তবে তাকে দু’বছরের জন্য নির্বাসিত হতে হতে পারে। গত বছর সিনারের ডোপিং কেলেঙ্কারি সামনে আসার পর বিশ্ব টেনিসে হইচই শুরু হয়েছিল। টেনিসের দুর্নীতি দমন সংস্থা জানিয়েছিল যে, সিনার দু’বার ডোপ পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়েছিলেন, তবে সিনার জানিয়েছিলেন যে এটি একটি ভুল ছিল। এই পরিস্থিতিতে শাস্তি এড়াতে আবেদন করেছে বিশ্ব অ্যান্টি-ডোপিং এজেন্সি (ওয়াডা), এবং তার শুনানি আসন্ন এপ্রিলে।
সিনার নিজের এই অবস্থার কথা উল্লেখ করে বলেছেন, ‘‘এ ধরনের বিষয় মাথা থেকে সরিয়ে দেওয়া সহজ নয়। তবে আমার ভাগ্য ভালো, আমি অনেকের সমর্থন পেয়েছি। আমার টিম আমার পাশে ছিল এবং তারা ভরসা রেখেছিল। তাদের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলতে পেরেছি।’’ বিশ্বের এক নম্বর টেনিস খেলোয়াড় আরও জানান, ‘‘আমার পরিবার এবং টিমের সদস্যরা দেশে আছেন, তাদের সঙ্গেও আমার সম্পর্ক খুব ভালো। বিশেষভাবে আমি ড্যারেন ক্যাহিলকে ধন্যবাদ জানাই, যিনি সম্ভবত তার কোচিং জীবনের শেষ অস্ট্রেলিয়ান ওপেন খেলছেন।
নাসার দ্বারা স্বীকৃত ভারতের ছাত্র, আকাশগঙ্গায় আবিষ্কার করল নতুন গ্রহাণু!
এই ট্রফি জয়ের আনন্দ আপনার সঙ্গে ভাগ করে নিতে পেরে দারুণ লাগছে।’’সিনারের এই দ্বৈত জীবন, যেখানে একদিকে জয় আর অন্যদিকে আদালতের শাস্তির ভয়, তার ক্রীড়াঙ্গনের ভবিষ্যত নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলে ধরছে। যাইহোক, তার বর্তমান সফলতা নিয়েও তাকে একের পর এক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে।