ব্যুরো নিউজ,২৩ সেপ্টেম্বর:রাজ্যের বিরোধী দলনেতা এবং নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়াতে বানভাসি দুর্গতদের সাহায্যে দাঁড়ালেন। শুক্রবার তিনি বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন এবং সেখানেই দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলছিলেন।
দলীপ ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন ইন্ডিয়া ‘এ’;মায়াঙ্কের নেতৃত্বে জয়
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কাজ
একজন দুর্গত ব্যক্তি শুভেন্দুকে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন। তার দু’চোখে জল ছিল এবং তিনি তার দুঃখের কথা শুভেন্দু অধিকারীর সাথে শেয়ার করেন। শুভেন্দু অধিকারী তখন আশ্বাস দেন, বাড়ি তৈরির জন্য তিনি সাহায্য করবেন। আশ্বাস দেওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে শুভেন্দু সেই পরিবারের জন্য সাহায্য পাঠান।এই ব্যক্তির নাম গণেশচন্দ্র ভুঁইয়া। তিনি জানান, বন্যার জলে তার বাড়ি ভেঙ্গে গিয়েছে। শুভেন্দুর দেওয়া আর্থিক সহায়তা ৫ লাখ টাকার চেক খামে করে তার বাড়িতে পৌঁছে যায়। পূর্ব মেদিনীপুর শুভেন্দুর নিজের জেলা, তাই তিনি এই জেলার মানুষের প্রতি বিশেষ দায়িত্ববোধ অনুভব করেন।শুভেন্দু বলেন, ‘শুকনো আশ্বাস নয়, আমি ওই পরিবারকে বাস্তবে সাহায্য করতে চাই।’ এই সহায়তা পাওয়ার পরে গণেশচন্দ্র ভুঁইয়ার পরিবার কার্যত আনন্দে আপ্লুত হয়ে পড়ে। বন্যা যখন সবকিছু কেড়ে নিয়েছে, তখনও মানবিকতা বাঁচিয়ে রেখেছে শুভেন্দু।
অ্যাপলের প্রোডাক্ট নিয়ে সতর্কতা কেন্দ্রের,উচ্চ ঝুঁকির নিরাপত্তা ত্রুটি
শুভেন্দু অধিকারী বানভাসিদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বলেন, ‘মমতাকে আগে তাড়াতে হবে। ২০২৬ সাল থেকে আমি কথা দিচ্ছি, আর বন্যা হবে না। না হলে আমি মুখ দেখাব না।’ তার এই প্রতিশ্রুতি মানুষের মনে আশা জাগিয়েছে।শুভেন্দুর এই মানবিক উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। তিনি যে শুধু কথায় নয়, কাজও করেন, সেটাই প্রমাণিত হলো।