rg-kar-hospital-corruption-investigation

ব্যুরো নিউজ,১৪ অক্টোবর:আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের আত্মীয় ও ঘনিষ্ঠদের বহু হিসাব-বহির্ভূত সম্পত্তি নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে ইডি। এই আর্থিক দুর্নীতির মামলার তদন্তে সন্দীপের ঘনিষ্ঠদের সম্পত্তি নিয়ে গভীর অনুসন্ধান চলছে। ইডি সূত্রে জানা গেছে, অনেকের বয়ান নথিবদ্ধ করা হয়েছে, এবং এর মধ্যে সন্দীপের সম্পত্তির অস্বাভাবিক বৃদ্ধির সঙ্গে তার হাত জড়িত থাকার প্রমাণ মিলছে।

জেল্লাদার ত্বক পেতে ব্যাবহার করুন এই বিশেষ উপাদানের ফেসপ্যাকগুলি

ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বেআইনি আর্থিক লেনদেন

সম্প্রতি, ইডি আদালতের অনুমোদন নিয়ে প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারে গিয়ে সন্দীপকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। অভিযোগ করা হচ্ছে, আরজি কর হাসপাতালের আর্থিক দুর্নীতির মামলায় ‘ইসিআইআর’ (এনফোর্সমেন্ট কেস ইনফরমেশন রিপোর্ট) দায়ের করা হয়েছে। সিবিআইয়ের মামলায় হেফাজতে থাকা সন্দীপ ঘোষ, তার দুই ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী বিক্রম সিংহ এবং সুমন হাজরা, এবং দেহরক্ষী আশরাফ আলি খানকে জেরা করা হয়েছে। চারজনের বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছে এবং সন্দীপ ও তার পরিবারের সদস্যদের এবং শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়দের নামে একাধিক সম্পত্তির দলিল উদ্ধার করা হয়েছে।তবে ইডি সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদে সন্দীপের ঘনিষ্ঠরা সম্পত্তির বিষয়ে বিশদ তথ্য দিতে পারেননি। তদন্তকারীদের সন্দেহ, সন্দীপ তার ঘনিষ্ঠদের নামে অর্থ রাখতেন। তদন্তের জন্য সন্দীপের আত্মীয়দের লিখিত বয়ানও নেওয়া হয়েছে। ইডি দাবি করেছে, সন্দীপ, তার পরিবারের কয়েকজন এবং ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বেআইনি আর্থিক লেনদেন করেছে।

উৎসবের পর চুলের সঠিক যত্ন নিতে ব্যাবহার করুন এই ঘরোয়া টোটকাগুলি

২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আরজি কর হাসপাতালের ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রী সরবরাহে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ, সন্দীপের ঘনিষ্ঠরা ভুঁইফোড় সংস্থার মাধ্যমে এসব দুর্নীতি করে। এসব সংস্থার মাধ্যমে বেআইনি ভাবে হাসপাতালে ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রীর দরপত্র বিলি করা হয়েছিল এবং একই সঙ্গে কোটি কোটি কালো টাকা সাদা করা হয়েছে।সব তথ্য বিশেষ আদালতে বিচারকের কাছে পেশ করা হবে এবং প্রয়োজনে সন্দীপসহ চারজনকে হেফাজতে নিয়ে জেরা করার আবেদন করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন ইডির এক কর্মকর্তা। তবে অভিযুক্তেরা  জবাব এড়ানোর চেষ্টা করছেন।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর