missile

ব্যুরো নিউজ, ৯ মেঃ ভারতের সশস্ত্র বাহিনী বৃহস্পতিবার রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার চেষ্টা নস্যাৎ করে দিয়েছে। পাকিস্তান ভারতের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলীয় শহরগুলিকে লক্ষ্য করে নতুন আক্রমণ চালানোর চেষ্টা করেছিল, কিন্তু ভারতীয় বাহিনী তার সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দেয়। সূত্র জানিয়েছে, ভারতীয় বাহিনী কমপক্ষে আটটি পাকিস্তানি ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করতে সফল হয়েছে। এই হামলার প্রতিক্রিয়ায়, ভারতীয় কর্তৃপক্ষ সব বিমানবন্দরকে সতর্ক অবস্থায় রেখেছে এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করা হয়েছে।

“অপারেশন সিঁদুর”এর পর সীমান্তে উত্তেজনা,মমতা সহ ১০ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে অমিত শাহের জরুরি বৈঠক

 ভারতীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয়


বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ভারতের গুজরাট, পাঞ্জাব, রাজস্থান এবং জম্মু-কাশ্মীরের বিভিন্ন শহরে আক্রমণ চালানোর চেষ্টা করে। এই হামলার লক্ষ্য ছিল ভারতীয় সামরিক ও বেসামরিক স্থাপনাগুলি। তবে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী দ্রুত প্রতিরোধ গড়ে তুলে এবং আটটি ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করে পাকিস্তানের আক্রমণ ব্যর্থ করে দেয়। আক্রমণের পর, ভারতের বিভিন্ন শহরে সাইরেন বাজানো হয় এবং কয়েকটি এলাকায় ব্ল্যাকআউট জারি করা হয়।

ওয়াকফ ইস্যুতে ক্ষুব্ধ মমতা!মঞ্চ থেকে স্পষ্ট ঘোষণা “প্ররোচনা দেবেন না, শত্রু হয়ে যাব” দিল্লিতে আন্দোলনের পরামর্শ

এছাড়া, ভারতীয় বাহিনী পাকিস্তানী এফ-১৬ বিমান একটি ভূপাতিত করেছে বলে সূত্র জানিয়েছে, যদিও এ বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিক নিশ্চিতকরণের অপেক্ষা রয়েছে। একই সময়ে, পাকিস্তানের লাহোরে একটি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি ভারতীয় বাহিনীর গতিশীল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং পাকিস্তানী বাহিনীর দুর্বলতার প্রমাণ।

চাকরি ফিরিয়ে না দিলে ‘গণ-আত্মহত্যা’ ও রাজনৈতিক দুর্বিপাকের হুমকি, মমতার বৈঠক বানচাল করতে প্রস্তুত চাকরিহারা!

পাকিস্তানির আক্রমণের প্রতিক্রিয়ায়, ভারতীয় বাহিনী আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। ভারতের সেনাবাহিনী জানায়, তারা পাকিস্তান ও পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের (পিওকে) সন্ত্রাসী ঘাঁটিগুলিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। গত ২২ এপ্রিল পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার জবাবে ভারতীয় বাহিনী ২৫ মিনিটের মধ্যে পাকিস্তানের ৯টি সন্ত্রাসী ঘাঁটিতে ২৪টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছিল। ওই হামলায় ২৬ জন ভারতীয় নাগরিক নিহত হয়েছিল, যা ভারতের জন্য একটি বড় আঘাত ছিল। এছাড়া, দেশের ২৪৪টি জেলায় “প্রতিকূল আক্রমণের ক্ষেত্রে কার্যকর নাগরিক প্রতিরক্ষা” মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে, যাতে নাগরিকরা সন্ত্রাসী হামলা এবং যুদ্ধ পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর