ব্যুরো নিউজ, ১৬ অক্টোবর :নবরাত্রি উদযাপন চলছিল গোটা মুম্বই জুড়ে। আর আরবসাগরের তীরে আনন্দের ঢেউয়ে ভাসছিল মায়ানগরী। ঠিক তখনই ঘটে গেল এক মর্মান্তিক ঘটনা—রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বাবা সিদ্দিকী গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে যান। এই ঘটনার শোক মুম্বইবাসীকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে। স্থানীয় গ্যাংস্টার বিষ্ণোই গ্যাং এই হত্যার দায় স্বীকার করেছে। সিদ্দিকীর হত্যার মাধ্যমে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে তাদের আসল টার্গেট হল সলমন খান।
জুনিয়র ডাক্তারদের অনশনের আন্দোলনে সরকারের পদক্ষেপ
মুম্বইয়ে নবরাত্রির আনন্দে ভাঙন
প্রাচীন সভ্যতার স্বাদ নিতে গুজরাটে নতুন পদক্ষেপ সরকারের
সূত্রে জানা গেছে, সিদ্দিকীর মৃত্যুর পর সলমন খান মানসিকভাবে বিধস্ত হয়ে পড়েছেন। তিনি মিটিং বাতিল করেছেন এবং বাইরের কারও সাথে দেখাও করবেন। সলমনের নিরাপত্তা পরিস্থিতি আরও কঠোর করা হয়েছে। তার গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টের চারপাশে নিরাপত্তার বলয় তৈরি করা হয়েছে। সিআরপিএফ কর্মী ও ওয়াই প্লাস নিরাপত্তা ব্যবস্থা বর্তমানে তার বাড়ির নিরাপত্তা দেখভাল করছে। সেখানে থাকবেন দুই কনস্টেবল, যারা বিভিন্ন অস্ত্র চালাতে সক্ষম।
ভারত বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ভাত খান কোন দেশ ? জানেন কি
প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ সালে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ সিনেমার শুটিংয়ের সময় চিঙ্কারা ও কৃষ্ণসার মৃগ হত্যা করার অভিযোগ ওঠে সলমনের বিরুদ্ধে। যার কারণে তিনি জেলে যেতে বাধ্য হন। কৃষ্ণসার মৃগ বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের পুজিত প্রাণী, ফলে সলমনকে বারবার হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে লরেন্স বিষ্ণোই ও তার সাঙ্গপাঙ্গদের পক্ষ থেকে।