ব্যুরো নিউজ, ৩০ অক্টোবর :শুক্রবার হায়দ্রাবাদে বানজারা হিলসের রাস্তার ধারে স্টল থেকে মোমো খেয়ে মৃত্যু হল ৩৩ বছরের এক মহিলার। সেই সঙ্গে অসুস্থ হয়েছেন তার ১২বছর ও ১৪ বছরের দুই কন্যা। জানা গেছে হায়দ্রাবাদের খৈরতাবাদের একজনপ্রিয় স্টল থেকে মোমো খাওয়া মাত্রই অসুস্থতার বোধ করেন তিনজন। ওই মোমো খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাদের পেট ব্যাথা শুরু হয় সেই সঙ্গে বমি ও অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়। তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত্যু হয় রেশমা বেগম। তবে তাই দুই মেয়ে এখনো চিকিৎসাধীন।
সবজির অগ্নিমূল্যে রাজ্যের উদ্বেগ এবং টাস্ক ফোর্সের বৈঠক
ফুড সেফটি লাইসেন্স ছাড়াই চলছিল ব্যবসা
কলকাতার বুকে মার্চের মধ্যেই কমতে পারে ১২০০ বাস!
ওই অসুস্থতার ঘটনায় এলাকা জুড়ে চাঞ্চল্য শুরু হয়েছে। শুরু হয়েছে পুলিশি তদন্ত। এর আগেও ওই এলাকায় মোমো খেয়ে বেশ কয়েকজন নানা অন্ত্রের অসুবিধায় ভুগছিলেন। এছাড়া অনেকেরই ওই খাদ্যের বিষক্রিয়া সৃষ্টি হয়। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ওই মোমো বিক্রেতার সেফটির লাইসেন্স নেই। অবিকৃত মোমোর ময়দা বহুদিন ফ্রিজে রেখে দেওয়ায় হয়তো কোনরকম ফাঙ্গাস দেখা দিয়েছিল। অথবা কোন জীবাণু সংক্রমণ ঘটেছিল। আর সেখান থেকেই দেখা গিয়েছিল ওই বিষক্রিয়া। পুলিশ তদন্তে গিয়ে দেখে ওই ফ্রিজে দরজা ভাঙ্গা খাদ্যের মোমো অত্যন্ত নিম্নমানের। ঘটনার জেরে দুই মমস্তলের মালিক তথা দোকানদারকে আটক করা হয়েছে। সংগ্রহ করা হয়েছে নমুনা পাঠানো হয়েছে সেগুলি ল্যাবে। দায়ের করা হয়েছে এফ আই আর। ওই মৃত্যুর ঘটনার পরপরই সেখানে খাদ্য দপ্তরের ও পুলিশের গাফিলতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে তবে ঠিক কি কারনে ওই মহিলার মৃত্যু হল ও বাকিরা অসুস্থ হয়ে পড়েছিল তার কারণ জানা যাবে তদন্তের পরেই।
