ব্যুরো নিউজ,২৮ অক্টোবর:তখন মঞ্চে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ উপস্থিত।অমিত শাহের আকপাশে সুকান্ত মজুমদার এবং অন্যপাশে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।সেই সময় বিজেপি কর্মীদের উজ্জীবিত করতে মিঠুন চক্রবর্তী একের পর এক জ্বালাময়ী বক্তব্য রাখেন। তিনি বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আমি ৩৭ দিন ধরে প্রচার করছি, কিন্তু আমরা কি ১ কোটি সদস্য করতে পারব? যদি পারি, তবে ২০২৬ সালের মসনদ আমাদের।’
দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানায় রহস্যময় মৃত্যুঃ ১৫ ঘণ্টা পর উদ্ধার হল আধিকারিকের দেহ
নতুন মাত্রা যোগ
মিঠুন স্পষ্টভাবে বলেন, ‘টাকা দেখে বিজেপি করবেন না। দরকার হলে তৃণমূলে চলে যান।’ তিনি হিন্দু ভোটারদের ভোট দেওয়ার গুরুত্ব সম্পর্কেও সতর্ক করে দেন তিনি। মিঠুন আরও বলেন, ‘৬৮ সালের মিঠুনকে চিনে নেবেন। মাসে ৩০ দিনের মধ্যে ১০ দিন দলের কাজ করব। বুথে বুথে যেতে হবে। আমাদের প্রতিটি বুথে উপস্থিত থাকতে হবে।’ মিঠুন বলেন, ‘আমাদের এমন কর্মী চাই, যারা সামনে থেকে লড়বে।’ তিনি নির্বাচনের ফলাফলে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং বলেন, ‘সুকান্তদা বলছেন, আর ৩ শতাংশ ভোট পেলেই আমরা জিতব। আপনাদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি চাই, তাহলেই সামনে আসব।’
‘ডিজিটাল অ্যারেস্টে’র মাধ্যমে প্রতারণাঃ প্রধানমন্ত্রীর সতর্কবার্তা সাইবার অপরাধ নিয়ে
সম্প্রতি ‘দাদাসাহেব ফালকে’ পুরস্কার প্রাপ্ত মিঠুনকে বিজেপির সভায় বিশেষ সম্মান জানানো হয়। তিনি আরও বলেন, ‘যদি আমাদের গাছের একটা ফল তুলতে চান, তাহলে আমরা আপনার গাছের চারটে ফল তুলে দেব।’ মিঠুনের বক্তৃতায় স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে তিনি দলের সদস্য সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি তৃণমূলের বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতা করতে প্রস্তুত। তার এই উদ্দীপনা এবং সংকল্প আগামী নির্বাচনে বিজেপির পরিকল্পনায় একটি নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে আশা করা যায়।



















