ব্যুরো নিউজ,২৫ সেপ্টেম্বর:রাজস্থানের উদয়পুরে ‘মানুষখেকো’ চিতাবাঘকে ধরতে সেনা নামানো হয়েছিল এবং ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি চালানো হচ্ছিল। পাঁচ দিন ধরে অবিরাম নজরদারির পর অবশেষে ধরা পড়ল ওই চিতাবাঘ।ওই চিতাবাঘটি হামলা চালিয়ে পাঁচ দিনের মধ্যে এক শিশু সহ তিন জনের মৃত্যুর কারণ হয়েছিল।
ইজ়রায়েলি হামলায় লেবাননে রেকর্ড পরিমাণ মানুষের ভয়াবহ মৃত্যু
ফাঁদ পেতে রাখা হয়েছিল
বন দফতর জানিয়েছে, চিতাবাঘটি যেখানে হামলা করেছিল, সেই স্থানে একটি ফাঁদ পেতে রাখা হয়েছিল। ওই ফাঁদটি লোহার খাঁচার আকারে তৈরি করা হয়েছিল। চিতাবাঘটিকে আকৃষ্ট করতে খাঁচার চারপাশে মাছের জল ছেটানো হয়েছিল এবং খাঁচার ভিতরে মাংস রাখা হয়েছিল। মাংসের গন্ধে চিতাবাঘটি খাঁচায় ঢুকে পড়লে সহজেই তাকে ধরে ফেলা সম্ভব হয়।চিতাবাঘটির ধরা পড়ার খবর পেয়ে গ্রামবাসীরা উল্লাস প্রকাশ করেন। জানা গেছে, চিতাবাঘটি বেশ কিছুদিন ধরে উদয়পুরের বিভিন্ন গ্রামে হামলা চালিয়ে আসছিল। হামলার ফলে তিন জনের মৃত্যু হয়েছে এবং অনেকেই আহত হয়েছেন। স্থানীয়রা ভয়ে বাড়ি থেকে বের হতে পারছিলেন না।
পুজোর আগে ঘর সাজান সুগন্ধী মোমবাতির মাধ্যমে
বন দফতর বহুদিন ধরে চিতাবাঘের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছিল, কিন্তু তাতে কোনো ফল মিলছিল না। পরিস্থিতি এতটাই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছিল যে, শেষমেশ সেনাকে সাহায্যের জন্য ডাকতে হয়েছিল। সেনার বিশেষজ্ঞ দল এবং বন দফতর যৌথভাবে চিতাবাঘটির খোঁজে তল্লাশি চালায়। অবশেষে, তাদের চেষ্টায় জালে ধরা পড়ে সেই ত্রাসের চিতাবাঘ।