ব্যুরো নিউজ ১২ নভেম্বর : কলকাতা হাই কোর্টে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর করা অভিযোগ ঘিরে সাঁকরাইল থানার পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। অভিযোগ স্বামী তাকে জোরপূর্বক যৌন ব্যবসা ও পর্নোগ্রাফির কাজে নামাতে বাধ্য করেছিল। এই ঘটনায় মামলার কেস ডায়েরি পেশ করলেও তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে সন্তুষ্ট নন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ।
যাতায়াত মাধ্যম দ্রুত জন্য তৈরি হচ্ছে ‘বারাণসী-কলকাতা এক্সপ্রেসওয়ে’
অভিযুক্তের মোবাইল বাজেয়াপ্ত করে
তদন্তের ধীরগতিতে অসন্তুষ্ট প্রকাশ করে বিচারপতি। প্রশ্ন তোলেন অভিযুক্তের মোবাইলের মুছে ফেলা তথ্য এক মাসেও কেন সিআইডির সাইবার ক্রাইম বিভাগে পাঠানো হয়নি। সদুত্তর না পাওয়ায় বিচারপতি তদন্তকারীকে নির্দেশ দেন বাজেয়াপ্ত মোবাইল সিআইডি সাইবার দপ্তরে জমা দিতে এবং বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে মুছে ফেলা ছবি ও ভিডিও পুনরুদ্ধার করে রিপোর্ট পেশ করতে।সোমবার রাজ্যের পক্ষের আইনজীবী আদালতকে জানান পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে স্ত্রীর অভিযোগের কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ মেলেনি। অভিযোগকারী মহিলার আইনজীবী সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায় পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে বলেন, “থানায় অভিযোগের পর প্রায় এক মাস পেরিয়ে গিয়ে পুলিশ নড়েচড়ে বসে এবং অভিযুক্তের মোবাইল বাজেয়াপ্ত করে।” বিচারপতি এ বিষয়ে বলেন, “অভিযুক্তকে যথেষ্ট সময় দেওয়া হয়েছে সব প্রমাণ মুছে ফেলার জন্য।”
ধোনির আইনি সমস্যাঃ ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টে নোটিশ, আইপিএল ২০২৫-এর আগে নতুন মামলা
অক্টোবর থেকে এখনও পর্যন্ত তথ্য উদ্ধারে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে বিচারপতি তদন্তের অগ্রগতির বিষয়ে একটি বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়েছেন। পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে ১১ ডিসেম্বর।