ব্যুরো নিউজ,১৬ সেপ্টেম্বর:১৫ সেপ্টেম্বর সকাল ১১টার সময় সিজিও কমপ্লেক্স থেকে টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে বের করা হয়। তার মেডিক্যাল পরীক্ষা করার জন্য তাকে বিআর সিংহ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অভিজিৎকে সিজিও কমপ্লেক্স থেকে বের করতেই ক্ষুব্ধ জনতা স্লোগান দিতে শুরু করে এবং তাকে জুতো দেখানো হয়।
পোষ্যের লোম ও লালায় অ্যালার্জি: কীভাবে নিরাপদে আদর করবেন?
কি ঘটেছিল?
অপরদিকে, সন্দীপ ঘোষকে প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকে দুপুর ১২টার দিকে বের করা হয় এবং তাকে প্রিজ়ন ভ্যানে করে শিয়ালদহ আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়। নিরাপত্তার জন্য আদালতের বাইরের এলাকায় পুলিশের প্রস্তুতি রাখা হয়েছে, কারণ এর আগে সন্দীপকে আদালতে হাজির করার সময় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছিল।সিবিআই অভিযোগ করছে, সন্দীপ এবং টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের মধ্যে মহিলা চিকিৎসকের মৃত্যু সংক্রান্ত ঘটনা নিয়ে ফোনে কথা হয়েছিল। সিবিআই জানিয়েছে, কল রেকর্ডিং পরীক্ষা করে এই ফোনালাপ নিশ্চিত করা হয়েছে এবং ঘটনার পেছনে বৃহত্তর ষড়যন্ত্র থাকতে পারে।
ডাবের জল: গরমের দিনে সবার প্রিয়, কিন্তু সব রোগীর জন্য কি আদর্শ?
এছাড়া, সিবিআই আদালতে দাবি করেছে যে সন্দীপ ও অভিজিৎ-এর বিরুদ্ধে বিভিন্ন গাফিলতির অভিযোগ উঠেছে। অভিজিতের জামিনের আবেদন নিয়ে আদালতে সওয়াল করতে গিয়ে কিছু আইনজীবী বিরোধিতা করেছেন। একজন আইনজীবী প্রশ্ন তুলেছেন, প্রাক্তন ওসি অভিজিতের হয়ে জামিনের আবেদন করা হচ্ছে কেন? পুলিশও দোষী হতে পারে এই ঘটনায়।সিবিআই জানিয়েছে, সন্দীপকে ‘শ্যোন অ্যারেস্ট’ দেখানো হয়েছে এবং তিনি ইতিমধ্যেই প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারে রয়েছেন। শনিবার রাতে সন্দীপকে গ্রেফতার করার পর, সিবিআই অভিযোগ করেছে যে তদন্তের তথ্যপ্রমাণ লোপাট করা হয়েছে এবং ঘটনাস্থল বিকৃত করা হয়েছে।অভিজিতের আইনজীবী বলেছেন যে, তাকে গ্রেফতার করা ঠিক নয়। এখন সিবিআইয়ের তরফে অভিজিতের জামিনের আবেদন এবং সন্দীপের হেফাজত প্রসঙ্গে শুনানি চলবে।