ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে

ব্যুরো নিউজ, ২৮ নভেম্বর : রক্তে শর্করা ও কোলেস্টেরলের পাশাপাশি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে গাউটের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই খাদ্যাভ্যাসে কম পিউরিনযুক্ত খাবার রাখার পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করাও প্রয়োজন। ব্যায়াম শুধু ইউরিক অ্যাসিড কমাতে সাহায্য করে না, শরীরকে আরও সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

চিনে প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্তঃ সামরিক বাহিনীতে সংকটের অন্ধকার দিক

ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে ব্যায়ামের উপকারিতা:

  1. বাড়তি ইউরিক অ্যাসিডের কারণে হওয়া জয়েন্টের ফোলাভাব কমায়।
  2. ওজন কমিয়ে জয়েন্টের ওপর চাপ কমায়।
  3. পেশী শক্তিশালী করে জয়েন্টের স্থিতিশীলতা বাড়ায় এবং নড়াচড়া সহজ করে।
  4. মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এবং শরীরে শক্তি বাড়ায়।
  5. কিডনির পাথর এবং হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে।

ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যায়ামসমূহ:

ট্রেনের হর্ন হল ট্রেনের ভাষা, ১১ রকমের হর্নের অর্থ জানুন
আপনার দৈনন্দিন রুটিনে নিম্নলিখিত ব্যায়াম অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন:

১. নমনীয়তা ব্যায়াম:
যোগব্যায়াম শরীরের নমনীয়তা বাড়ায় এবং সহজে চলাফেরা করতে সাহায্য করে।

২. সাঁতার:
সাঁতার শরীরের সব অংশকে সক্রিয় রাখে এবং জয়েন্টের ওপর চাপ ছাড়াই শরীরকে ফিট রাখে।

৩. সাইকেল চালানো:
হৃদপিণ্ড ও শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য দারুণ উপকারী। এটি হালকা ওজনের জন্য আদর্শ ব্যায়াম।

৪. হাঁটা:
দৈনিক ৩০ মিনিট হাঁটা শুধু ইউরিক অ্যাসিড নয়, শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্যও ভালো রাখে।

৫. কম তীব্রতার ব্যায়াম:
এই ধরনের ব্যায়াম জয়েন্টের ওপর চাপ না দিয়ে কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়।

সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে আপনি সহজেই ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। সুস্থ থাকার এই টিপস শেয়ার করুন, যাতে অন্যরাও উপকৃত হতে পারে।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর