ব্যুরো নিউজ,৪ ডিসেম্বর:হুগলির চন্দননগর হাসপাতালের এক চিকিৎসক, স্বাতী দে (৪৭), ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।বেশ কিছুদিন ধরে তিনি প্রচণ্ড জ্বরে ভুগছিলেন এবং তার শরীরের অবস্থার অবনতি ঘটলে তাকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।গত ৩০ নভেম্বর থেকে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন স্বাতী।মঙ্গলবার সকালে তিনি মারা যান।
বার্ড ফ্লু ভাইরাস বাতাসে ছড়ানোর সম্ভাবনা বাড়ছে
সচেতনতা খুব গুরুত্বপূর্ণ
স্বাতী দে গত ২৪ নভেম্বর থেকে প্রচণ্ড জ্বরে ভুগছিলেন। রক্ত পরীক্ষার পর জানা যায় তিনি ডেঙ্গি আক্রান্ত। তার প্লেটলেট সংখ্যা দ্রুত কমতে থাকে, ফলে প্রথমে তাকে চন্দননগরের একটি নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়। কিন্তু শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে, তাকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার ভোরে তার মৃত্যু ঘটে। মৃত্যুর শংসাপত্রে তার মৃত্যু ডেঙ্গির কারণে হৃদরোগের জটিলতায় হয়েছে বলে উল্লেখ করা রয়েছে।স্বাতী দে চন্দননগরের হাটখোলা এলাকায় বাস করতেন।তার স্বামী সুস্নাত দেও একজন চিকিৎসক।তিনি বর্তমানে কোচবিহারে কর্মরত। তাদের একমাত্র কন্যা ডাক্তারি পড়াশোনা করছেন। চিকিৎসকের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন চন্দননগর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
শীতে ঠাণ্ডা বাড়ার সাথে সাথে মেরুদণ্ডের ব্যথার চিন্তা বাড়ছে ? তাহলে জেনে নিন সমাধান !
এছাড়া, চন্দননগর পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অভিজিৎ সেন জানান স্বাতী দে কয়েকদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন এবং হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তার মৃত্যু খুবই দুঃখজনক ঘটনা। আমি এলাকাবাসীর কাছে আবেদন করছি, ডেঙ্গি থেকে রক্ষা পেতে যেন সবাই আরও সচেতন হন। যদিও চন্দননগরে ডেঙ্গির প্রকোপ কম, তবুও সচেতনতা খুব গুরুত্বপূর্ণ।