ব্যুরো নিউজ, ২৬ অক্টোবর :বাংলা ছেড়ে ধীরে ধীরে বিদায়ের পথে ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’। তবে তার প্রভাবে বিরাম নেই বৃষ্টির। বিশেষ করে হুগলি জেলার চাষিদের কপালে চিন্তার ভাঁজ আরও গভীর হয়েছে। জেলার প্রায় ১ লক্ষ ৭১ হাজার হেক্টর জমিতে এই মরসুমে ধান চাষ হয়েছে। আর সেই ধান এখন মুষলধারায় একের পর এক মাটিতে নুয়ে পড়ছে। সকাল থেকে টানা বৃষ্টির কারণে পাকা ধানে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন চাষিরা।
ডেডিকেটেড পণ্য করিডরে ভারতীয় রেলে অর্থনৈতিক বিপ্লব
আর্থিক সংকট মুখে চাষিরা
এমতাবস্থায় চালের দাম বৃদ্ধি রোধ করা বেশ কঠিন হবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। ক্ষতির প্রভাব পরবর্তী চাষেও পড়তে পারে—কারণ ধান বিক্রি করে চাষিরা মূলত আলুচাষের প্রস্তুতি নেন। ধান থেকে লাভ উঠে এলে সেই অর্থ দিয়েই আলুচাষের জন্য বীজ কেনা, মাঠ তৈরি, সার সংগ্রহের কাজ শুরু হয়। অথচ ধানেই এই বিপুল ক্ষতি আলুচাষেও প্রভাব ফেলতে বাধ্য, এমনটাই মনে করছেন কৃষি বিশেষজ্ঞরা।
লরেন্স বিষ্ণুর তুতো ভাইয়ের দাবি সলমান খানকে ক্ষমা চাইতে হবে কৃষ্ণসার হত্যার জন্য
বৃষ্টির তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতির পরিমাণও বাড়ছে। কৃষক মহল থেকে ক্ষতিপূরণের দাবিও তোলপাড় শুরু হয়েছে। বৃষ্টির ভারে ক্ষতিগ্রস্ত ধানের পাশাপাশি আলুচাষের প্রস্তুতি বাধাগ্রস্ত হওয়ায় চাষিদের আর্থিক সংকট বেড়ে চলেছে। বর্তমান পরিস্থিতি থেকে রেহাই পেতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছেন কৃষকরা।