chandrayaan-3-rover-pragyan-ancient-crater-moon

ব্যুরো নিউজ ৩০ সেপ্টেম্বর: ভারতের ইসরোর চন্দ্রযান ৩র রোভার প্রজ্ঞান এবার ৩৮৫ কোটি বছর পুরনো একটি গর্তে পা রেখেছে, যা চাঁদের মাটিতে সম্ভবত সবচেয়ে প্রাচীন গর্তগুলোর মধ্যে একটি। বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এ বিষয়টি জানিয়ে দিয়েছেন। এই গর্তে পা রাখার পর রোভারটি একটি ছবি পাঠিয়েছে, যা বর্তমানে আমেদাবাদে ইসরোর ফিজিক্যাল রিসার্চ ল্যাবরোটরির বিজ্ঞানীদের দ্বারা বিশ্লেষণ করা হচ্ছে।

রোজ সকালে উঠে এক মুঠো এই ফলটি খান,দূর হবে হজমের সমস্যা

কি কি নতুন তথ্য উঠে আসছে

জানা যাচ্ছে, এই গর্তটি নেকটারিয়ান যুগের সময় তৈরি হয়েছিল, যা প্রায় ৪০০ কোটি বছর আগে। চাঁদের সেই যুগে গড়ে ওঠা গর্তে পা রাখার ফলে সেখানে নতুন তথ্য পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিজ্ঞানী এবং প্ল্যানেটারি সায়ান্স ডিভিশনের অধ্যাপক এস বিজয়ন জানিয়েছেন, “চন্দ্রযান ৩ যেখানে অবতরণ করেছে, সেখানে আগে কোনো মিশন পৌঁছাতে পারেনি। এই মিশনের প্রজ্ঞান রোভারের ছবিগুলি চাঁদের প্রথম অন-সাইট ছবি, যা চাঁদের বিবর্তনকে ফুটিয়ে তোলে।”এই ধরনের গর্ত, যাকে ক্র্যাটার বলা হয়, সাধারণত গ্রহাণু বা অ্যাস্ট্রয়েডের আছড়ে পড়ার ফলে তৈরি হয়। যখন একটি বৃহৎ পদার্থ চাঁদের পৃষ্ঠে আছড়ে পড়ে, তখন এর ফলে একটি বিশাল গর্ত তৈরি হয়। এই গর্তে যা পদার্থ ছিটকে পড়ে, সেটিকে ‘ইজেক্টা’ বলা হয়। রোভার প্রজ্ঞান যে গর্তে নেমেছে, তা ১৬০ কিমি বিস্তৃত এবং এটি অর্ধবৃত্তাকার। গবেষকদের মতে, এটি সম্ভবত গর্তের অর্ধেক অংশ, যার বাকি অর্ধেকটি নীচে চাপা পড়ে অবক্ষয় হয়ে গেছে।

মহালয়ার আগে শহরের বাজারে ভিড়ঃ কেনাকাটার উন্মাদনা

এই অভিযান থেকে পাওয়া তথ্য ও ছবি বিজ্ঞানীদের জন্য নতুন গবেষণার দ্বার উন্মোচন করতে পারে। চাঁদের ইতিহাস এবং গঠন সম্পর্কে নতুন অন্তর্দৃষ্টি লাভের আশা করছেন বিজ্ঞানীরা। চাঁদের প্রাচীন গর্তগুলো সম্পর্কে আরও গবেষণা চালিয়ে গিয়ে তাদের অজানা রহস্যগুলো উদ্ঘাটনের চেষ্টা করা হবে।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর