ব্যুরো নিউজ,৮ আগস্ট :প্রায় এক সপ্তাহ হয়ে গেল বাংলাদেশ উত্তপ্ত। অসম্ভব অরাজকতার সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশের মানুষ প্রাণ বাঁচানোর জন্য ছোটাছুটি করছেন। কোথায় গেলে প্রাণে বাঁচবেন সেটাই এখন সবচেয়ে বড় ভাবনা তাদের। ভারত যেহেতু বাংলাদেশের প্রতিবেশী রাষ্ট্র এবং কাঁটাতার পেরিয়ে সহজেই ভারতবর্ষে চলে আসা যায় তাই নৈরাজ্যের বাংলাদেশ থেকে ভারতে অনুপ্রবেশ প্রবেশ করার চেষ্টা করছেন শত শত শরণার্থী।
বাংলা সীমান্তের কাছেই জেল ভেঙে পালিয়েছে কয়েকশো জামাত জঙ্গি, কড়া নজর বিএসএফের
গুলি খেলেও নিজের দেশে না ফেরার দাবি
বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারীরা যাতে ভারতে প্রবেশ না করতে পারে তার জন্য সীমান্তে সর্বোচ্চ পর্যায়ের সর্তকতা জারি করা হয়েছে। বাড়ানো হয়েছে বিএসএফ জোয়ানের সংখ্যা। জলপাইগুড়ি জেলার মানিকগঞ্জের সাতপুরা সীমান্তে বাংলাদেশের বহু শরণার্থীর জমায়েত হয়। তারা ভারতে ঢোকার চেষ্টা করেন।শরণার্থীদের সাথে যেহেতু অনুপ্রবেশকারিরা মিশে রয়েছেন তাই তাদের রুখতে বিএসএফ জোয়ানরা তৎপর হন।
উত্তপ্ত বাংলাদেশ।পেট্রাপোলে ডিজি দলজিতের পরিদর্শন
বাংলাদেশীদের সীমান্ত পেরিয়ে এদেশে আসতে বারণ করা হলে তারা সীমান্ত ছাড়তে নারাজ। তারা সীমান্তেই বসে পড়েন এবং তারা জানান যে বিএসএফরা তাদেরকে গুলি করে মেরে ফেলুক তাও ভালো কিন্তু তারা বাংলাদেশে আর ফেরত যাবেন না। বিএসএফ জওয়ানরা পরিস্থিতি সামাল দিতে আধিকারিকদের খবর দেন। আধিকারিকেরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীদের সাথে বৈঠক করেন । ভারতের আধিকারিকেরা বাংলাদেশী সীমান্ত রক্ষীদের অনুরোধ করেন শরণার্থীদের নিজেদের দেশে ফেরত নিয়ে যাওয়ার।