অলক্ষ্মী বিদায়ের ইতিহাস

ব্যুরো নিউজ ১ নভেম্বর : দীপান্বিতা কালীপুজোর দিনে অনেকের বাড়িতে অলক্ষ্মী বিদায়ের পুজো অনুষ্ঠিত হয়। এই পুজোকে ‘ঘটিদের পুজো’ বলেও জানেন অনেকে। তবে, এই পুজোর একটি বিশেষ রীতি রয়েছে যা অনেকেই জানেন না—তা হল শুকতারাকে বরণ করা।বহু ‘ঘটি’ বাড়িতে আজও এই ঐতিহ্য মেনে পুজো করা হয়, তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি অনেকটাই লুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।

বাবা-ছেলের সম্পর্কের টানাপোড়েন ও কোর্টরুম ড্রামায় ধামাকা আনলেন রাজ চক্রবর্তী

অলক্ষ্মী বিদায়ের নিয়মাবলী

পুজোর সময় সুখসুখির পুজো করা হয়। যদিও এখন ধীরে ধীরে এই রীতি হারিয়ে যাচ্ছে, তবুও অনেক পরিবার আজও এটি পালন করে। চালের গুঁড়ো দিয়ে তৈরি করা হয় সুখ এবং সুখির দুটো ছোট মূর্তি। এই রীতি অনেক পরিবারে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে আসছে। কিন্তু, এই সুখসুখী আসলে কারা, সে বিষয়ে সঠিক ধারণা পাওয়া যায় না। অনেকের বিশ্বাস, এটি লক্ষ্মী নারায়ণের মূর্তি। অলক্ষ্মী বিদায়ের আগে তাদের পুজো করা হয়।অন্য একটি ধারণা অনুযায়ী, চালের গুঁড়ো দিয়ে তৈরি এই মূর্তিগুলির মধ্যে একটি লক্ষ্মীর এবং অন্যটি অলক্ষ্মীর মূর্তি। তবে, সাধারণত এটি লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তির হিসাবেই পরিচিত।

চেন্নাই বিমানবন্দরে মন্ত্রীর ভুল গন্তব্যঃ তদন্তের নির্দেশ

অলক্ষ্মী বিদায়ের পুজোর সময় সুখসুখির পুজোর জন্য ২১টি প্রদীপ জ্বালানো হয়। এরপর তাদের বরণ করার পর প্রদীপগুলি নিভিয়ে রাখা হয়। কিন্তু, এর কাজ এখানেই শেষ হয় না। পরের দিন ভোরে ফের ওই ২১টি প্রদীপ জ্বালানো হয়, যা দিয়ে আকাশের উত্তর পূর্ব কোণে শুকতারাকে বরণ করা হয়। এই বিশেষ প্রথার মাধ্যমে অলক্ষ্মী বিদায়ের পুজো সম্পূর্ণ হয়।

 

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর