শর্মিলা চন্দ্র, ২৭ মার্চ: একদিকে ভোটের মুখে রাজনৈতিক উত্তেজনা পারদ যখন তুঙ্গে, তখন তাপমাত্রার পারদও ধীরে ধীরে ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। আগামী ১৯ এপ্রিল শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচন। মোট সাত দফায় হবে নির্বাচন প্রক্রিয়া। ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ হচ্ছে ১ জুন। বাংলা মাস অনুযায়ী বৈশাখ ও জৈষ্ঠ মাস ধরে চলবে নির্বাচন প্রক্রিয়া। স্বাভাবিকভাবেই এই সময় তাপমাত্রা থাকবে ঊর্ধ্বমুখী। এই সময়ে ভোটারদের এবং ভোট কর্মীদের সুবিধার্থে একগুচ্ছ নির্দেশিকা জারি করল নির্বাচন কমিশন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক নির্বাচন কমিশনের সেই নির্দেশিকা-
ভোটের আগে অস্বস্তি বাড়ছে মহুয়ার! ফের মহুয়াকে তলব ED-র
ভোটাদের সুবিধার্থে নির্দেশিকা জারি
নিচতলায় ভোটকেন্দ্র করতে হবে-
কোনও ভোটারকে ২ কিলোমিটারের বেশি ভোট দিতে যেতে হবে না। একমাত্র পাহাড়ি এলাকার ক্ষেত্রে এই দূরত্ব একটু বেশি হতে পারে।
প্রতিটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে পর্যাপ্ত পানীয় জলের বন্দোবস্ত করতে হবে। জল খাওয়ার জন্য রাখতে হবে গ্লাস-ও।
ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে পোলিং এজেন্টদের জন্য টেবিল, চেয়ার ও বেঞ্চ রাখতে হবে। বসার ব্যবস্থা করতে হবে প্রতিবন্ধী, অন্ত্বঃস্বত্তা ও প্রবীণ ভোটারদের জন্য।
ভোটের লাইনে দাঁড়ানো ভোটারদের জন্য মাথার উপর আচ্ছাদন তৈরি করতে হবে।
অনেক মা-শিশুদের নিয়ে ভোট দিতে যান। ওই শিশুদের দেখভালের জন্য প্রতি ভোটকেন্দ্রে একজন করে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করতে হবে।
অনুব্রতহীন বীরভূমে প্রচারে অনুব্রতর ছায়া
ভোট দিতে গিয়ে কোনও ব্যক্তির ‘সান স্ট্রোক’ হলে কী করণীয়-
ঠান্ডা জায়গায় ওই ব্যক্তিকে শুইয়ে দিতে হবে।
মাথায় জল ঢালতে হবে। ওই ব্যক্তির ঘর্মাক্ত জামাকাপড় পরিষ্কার করতে হবে।
ওআরএস বা ওই ধরনের কোনও পানীয় খাওয়াতে হবে।
পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক হলে অবিলম্বে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হবে।