ব্যুরো নিউজ,২৩ জানুয়ারি :এক তরুণী দীর্ঘদিন ধরেই তাঁর চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলেন না। তিনি ইস্তফাপত্রও লিখে ফেলেছিলেন, কিন্তু কিছুটা অনিশ্চিত ছিলেন। চাকরি ছাড়লে সংসারের খরচ কীভাবে চলবে— এসব নিয়ে চিন্তা করছিলেন। তার সংসারে ছিল ন’টি বিড়াল, যারা তার জীবনের অমূল্য অংশ। এই সকল চিন্তা নিয়ে তিনি ঘরের মধ্যে হাঁটছিলেন, আর তাঁর ল্যাপটপটা খোলা ছিল।
গুগলে এই শব্দগুলি ভুলেও সার্চ করবেন না। এতে আপনার জেল যাত্রা অনিবার্য
তারপর?
এই অবস্থায়, তরুণীর এক পোষ্য বিড়াল ল্যাপটপে উঠে বসে। তারপর সে কিবোর্ডের এন্টার বাটনে থাবা মেরে দেয়। সাথে সাথেই ইস্তফাপত্রটি তরুণীর বসের কাছে চলে যায়। তরুণী তার পোষ্যকে দেখে হকচকিয়ে যান। যতক্ষণ তিনি বসের সঙ্গে ফোনে কথা বলে পরিস্থিতির ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেন, ততক্ষণে বস ইস্তফাপত্রটি গ্রহণও করে ফেলেছেন।ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণপশ্চিম চিনের শংকিং এলাকায়। ২৫ বছর বয়সী এই তরুণী বহু বছর ধরে একটি সংস্থায় কাজ করছেন। কিন্তু চাকরি ছাড়ার ব্যাপারে তার মনে অনিশ্চয়তা ছিল। অবশেষে বিড়ালের কারণে তিনি চাকরি হারান।
মশিহা অটো-রিকশা চালককে ধন্যবাদ সইফ আলী খানের
এখন তরুণী ন’টি বিড়াল নিয়ে ঘরে বসে আছেন এবং বিভিন্ন জায়গায় চাকরির জন্য আবেদন করছেন।এটি একটি হাস্যকর ও অদ্ভুত পরিস্থিতি, যেখানে একটি পোষ্য ভুল করে তার মালিকের জীবনে এক বড় পরিবর্তন এনে দিল। যদিও তার চাকরি চলে গেছে, কিন্তু এখনও তরুণী নতুন চাকরির খোঁজে আছেন এবং ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আশাবাদী।