গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্রের আড়ালে কীভাবে চলছে প্রতারণা?

ব্যুরো নিউজ,১ ডিসেম্বর:বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে রাতারাতি গজিয়ে ওঠা গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্রগুলি এখন বন্ধ হয়ে গেছে, কারণ সেখানে ঘটে চলেছিল বিপুল টাকার দুর্নীতি।ছাত্রছাত্রীদের জন্য বরাদ্দ ট্যাব কেনার টাকা লোপাট করতে স্থানীয় যুবকরা একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করেছিল।প্রতারণা করতে, তারা বিভিন্ন স্কুলের আইডি ও পাসওয়ার্ড সংগ্রহ করেছিল। এরপর এসব তথ্য ব্যবহার করে বেআইনিভাবে রাজ্য সরকারের ‘বাংলার শিক্ষা’ পোর্টালে ঢুকে টাকা হাতিয়ে নিয়েছিল।

হাইব্রিড মডেলে রাজি পাকিস্তান, আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজনের নতুন সমীকরণ

বরাদ্দ টাকা জমা


গ্রামগুলোতে নতুন কিছু গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্র (সিএসপি) খোলা হয়েছিল, যেখানে বলা হয়েছিল, এসব সেন্টারে গিয়ে স্কুলের পোর্টালের আইডি-পাসওয়ার্ড জানালে টাকা পাওয়া যাবে।এমনকি আইডি-পাসওয়ার্ড বিক্রি করা হয়েছিল।স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, হঠাৎ করে কিছু যুবক বাইকে চড়ে, দামি স্মার্টফোন হাতে এলাকায় ঘুরত। তারা বাসিন্দাদের থেকে আধার কার্ড, প্যান কার্ডসহ নানা জরুরি তথ্য সংগ্রহ করত এবং সেই তথ্য দিয়ে বেআইনি সিম কেনা, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার মতো কাজ করত। এরপর সেই অ্যাকাউন্টে ট্যাব কেনার জন্য বরাদ্দ টাকা জমা হতো, যা ওই যুবকেরা তুলে নিত।

সোনার অলঙ্কারে ভাগ্যের চাকা ঘুরল, ৮ কোটি টাকা পেলেন সিঙ্গাপুরের ভারতীয়

অপরদিকে, এসব অ্যাকাউন্ট হোল্ডাররা প্রতি লেনদেনের জন্য ৪০০ থেকে ৩,০০০ টাকা পেত। এই দুর্নীতির তদন্ত শুরু হওয়ার পর, পুলিশ ইতিমধ্যেই ১২ হাজারেরও বেশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ‘ফ্রিজ’ করেছে এবং প্রায় ৬৮ লক্ষ টাকা উদ্ধার করেছে।এই ঘটনায় অপরাধীদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বাড়ছে এবং তাদের দমন করতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর