ব্যুরো নিউজ, ৩০ নভেম্বর : স্তন ক্যানসার সাধারণত ৫০ বছরের বেশি বয়সী মহিলাদের মধ্যে দেখা গেলেও। অল্পবয়সী মহিলারাও এর শিকার হতে পারেন। স্তন ক্যানসার ঘটে তখন যখন স্তনের কোষগুলি অনিয়ন্ত্রিতভাবে বাড়তে থাকে এবং টিউমার তৈরি করে। তাই এর আগে থেকেই লক্ষণ ও উপসর্গ জানানো জরুরি যাতে সময়মতো চিকিৎসা নেওয়া যায় এবং বড় বিপদ থেকে বাঁচা যায়।
জলের সাথে এই উপাদানটি মিশালে সহজেই দূর হবে সাদা কাপড়ের হলুদ দাগ !
এখানে কিছু লক্ষণ দেওয়া হল যা অল্পবয়সী মহিলাদের প্রতি সতর্ক থাকতে সাহায্য করবে:
১. স্তনের আকারে হঠাৎ পরিবর্তন:
যদি আপনার স্তনের আকারে বা আকৃতিতে কোনো অস্বাভাবিক পরিবর্তন লক্ষ্য করেন, যেমন স্তন বড় হয়ে যাওয়া বা সঙ্কুচিত হয়ে যাওয়া, তাহলে অবিলম্বে সতর্ক হওয়া উচিত। এমন পরিবর্তন স্তন ক্যানসারের একটি সাধারণ লক্ষণ হতে পারে। এর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
২. স্তনে পিণ্ড বা গাঁটো:
যদি আপনার স্তন বা বগলে কোনো পিণ্ড বা মোটা দাগ থাকে, তাহলে সেটিও স্তন ক্যানসারের একটি লক্ষণ হতে পারে। নিজের স্তন নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত এবং কোনো পিণ্ড পাওয়া গেলে দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
৩. স্তন বা নিপলে পরিবর্তন:
স্তনের ত্বকে লালচেভাব বা স্তনবৃন্ত যদি ভেতরের দিকে ঘুরে যায়, কিংবা স্তনবৃন্ত থেকে রক্তাক্ত স্রাব বের হয়, তাহলে এইসব পরিবর্তনও স্তন ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। এসব উপসর্গ উপেক্ষা না করে দ্রুত চিকিৎসকের সাহায্য নেওয়া উচিত।
৪. স্তনে ব্যথা বা কোমলতা:
যদি আপনার স্তনে পিরিয়ডের সঙ্গে সম্পর্কিত না এমন কোনো ব্যথা বা কোমলতা অনুভব হয়, তাহলে সেটিও স্তন ক্যানসারের সতর্কতা সংকেত হতে পারে। এমন অবস্থায় অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
এখন থেকে সরকারি বাসের টিকিট কাটতে পারবেন ফোন থেকে , কি ভাবে কাটবেন জেনে নিন ?
এই লক্ষণগুলির মধ্যে একটি বা একাধিক দেখা দিলে মহিলাদের উচিত নিয়মিত স্তন চেকআপ করা এবং ম্যামোগ্রাম করানো। সময়মতো স্তন ক্যানসার শনাক্ত করলে চিকিৎসা আরও কার্যকরী হতে পারে। যা জীবন বাঁচাতে সাহায্য করবে। স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সতর্কতা অনুসরণ করা একান্ত প্রয়োজন। কারণ তাড়াতাড়ি পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে জীবন রক্ষা করা সম্ভব।