ব্যুরো নিউজ, ৪ নভেম্ববর :আজ নৈহাটিতে বড়মার বিসর্জন উপলক্ষে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা। সুষ্ঠুভাবে শোভাযাত্রা সম্পন্ন করতে এক হাজার পুলিশ কর্মী মোতায়েন থাকবে। গঙ্গার তীরে থাকবে কড়া নজরদারি। আর সেই নজরদারির জন্য তৈরি করা হয়েছে ওয়াচ টাওয়ারও। নৈহাটির বড়মা পুজো এবছর ১০০ বছরে পা দিল। এই বিশেষ উপলক্ষে সকলের মধ্যে উৎসাহের কমতি নেই।
কুমড়োর নৌকায় নদীপথে গিনেস বুকে তুললেন আমেরিকান গ্যারি!
রাস্তায় নামল এক হাজার পুলিশ কর্মী
নৈহাটির সংস্কৃতিতে একটি বিশেষ রীতি রয়েছে, যেখানে বড়মার বিসর্জন না হলে অন্য কোনো প্রতিমার বিসর্জন শুরু হয় না। প্রথমে মায়ের অলঙ্কার খুলে বড়মাকে ফুল দিয়ে রাজ সজ্জা সাজানো হয়। তারপর দেবীকে গঙ্গায় নিয়ে যাওয়া হয়। বাংলার বিখ্যাত ও জাগ্রত কালী হলেন বড়মা। তিনি উচ্চতায় প্রায় ২১ ফুটের কাছাকাছি। যা তাকে বিশেষভাবে বিশাল আকারের করে তোলে। এ কারণে স্থানীয়রা তাকে ‘বড়মা’ বলে ডাকেন।
দেব উত্থানী একাদশীতে এই কাজগুলি করুন, স্বয়ং ভগবান বিষ্ণুর আপনার জীবনের সকল বাধা-বিপত্তি দূর করবে
নৈহাটির বড়মার প্রতি ভক্তদের বিশ্বাস অত্যন্ত গভীর। প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ ভক্ত মায়ের দর্শন করতে আসেন। পুজোর দিনে দেবীকে ১০০ কেজির সোনা ও রূপোর অলঙ্কারে সজ্জিত করা হয়। বিসর্জনের আগে আবার তাকে ফুল দিয়ে রাজ সজ্জায় সাজানো হয় যা প্রথাগতভাবে বিশেষ গুরুত্ব পায়। এই পুজো শুধু ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয় বরং নৈহাটির মানুষের জীবনের একটি অঙ্গ।