মা সেভকেশ্বরী

ব্যুরো নিউজ ১ নভেম্বর : শিলিগুড়ির সেবক পাহাড়ের ওপর মা সেভকেশ্বরীর মন্দির পূজিত হচ্ছে বহু বছর ধরে। ১৯৫২ সালে এই মন্দিরটির প্রতিষ্ঠা হয় নীরেন্দ্রনাথ সান্যালের হাত ধরে, যিনি একটি স্বপ্নাদেশ পেয়েছিলেন। তিনি তখন একটি সরকারি অফিসে কাজ করতেন এবং মায়ের স্বপ্ন দেখে পাহাড়ের ওপর মন্দির প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেন।

রান্নাঘরের তোয়ালে পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতা রাখার কিছু ঘরোয়া টিপস

মন্দিরের পুরনো রীতিনীতি

সেবক পাহাড়ের তিস্তা নদীর তীরে অবস্থিত এই মন্দিরটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এখানে মায়ের পূজা শুরু হয়। পাহাড়ের নাম অনুসারে মা সেভকেশ্বরী নামে পরিচিত হন। শিলিগুড়ি থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে এই মন্দিরটি অবস্থিত, এবং বহু দূর থেকে দর্শনার্থীরা এখানে এসে মাকে দর্শন করেন।মন্দিরের পুরোহিত নন্দকিশোর গোস্বামী জানান, “মন্দিরের পুরনো রীতিনীতি মেনে পূজা করা হয়। মা এখানে স্বয়ং বিরাজ করছেন।” তিনি উল্লেখ করেন যে, আশেপাশের পাহাড়ে ধ্বস হলেও এই পাহাড়টি অক্ষুণ্ণ রয়েছে। শুরুতে মন্দিরটি ছোট ছিল, কিন্তু স্থানীয় ব্যবসায়ী এবং মানুষের সহযোগিতায় এটি এখন বড় হয়েছে।

মন্দির রক্ষা করায় কমিটিকে ‘সন্ত ঈশ্বর সন্মান’ কেন্দ্রের

প্রতি বছর কালী পুজোর সময় মাকে বোয়াল মাছ দিয়ে ভোগ দেওয়া হয়। সারারাত ধরে মায়ের পূজা করা হয়, এবং তিস্তা নদী থেকে জল এনে মায়ের পুজোয় ব্যবহার করা হয়। চলতি বছর কালী পুজোর দিন রাত ন’টা থেকে মায়ের পূজা শুরু হবে। কালী পুজোর দিন দর্শনার্থীরা সকাল থেকেই পাহাড়ে ভিড় জমাচ্ছেন মা সেভকেশ্বরীর দর্শন করতে।

 

 

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর