ব্যুরো নিউজ,২৪ অক্টোবর:সম্প্রতি লরেন্স বিষ্ণোই কে নিয়ে প্রচুর চর্চা চলছে। সংবাদ মাধ্যম এবং সমাজ মাধ্যম ছেয়ে গেছে লরেন্স বিষ্ণোই এর খবরে। লরেন্স জেলে বন্দি থাকাকালীন ও কিভাবে সে হত্যাকাণ্ড চালায় এ বিষয়ে জানার আগ্রহ সকলেরই। কিছুদিন আগে বাবা সিদ্দিকী কে খুন করেছে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং।এরপর নায়ক সলমান খানকে বারবার খুনের হুমকি দিচ্ছে এই বিষ্ণোই গ্যাং। ২৬ বছর আগে সালমান খান কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করেছিল।
তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে বিজেপির কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি
কিভাবে চালায় অপারেশন?
বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের কাছে কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা একটি অপরাধ ।আর সেই কারণেই লরেন্স বিষ্ণোই সলমান খান কে হত্যা করার হুমকি দিয়ে চলেছে প্রতিনিয়ত। কিন্তু বিষ্ণোই কিভাবে চালায় জেলে থাকা অবস্থাতেও হত্যাকাণ্ড? তার সম্পর্কে এটা বলা হয়, যে জেলই হোক না কেন যেখানকার জেলই হোক না কেন সে তার গ্যাঙের সঙ্গে ঠিক কন্টাক্ট করে নেয়। এবং তাদেরকে তার ‘টার্গেট কিলিং’ জানিয়ে দেয়। জেলের মধ্যে থেকে ঠিক কোন না কোন ভাবে সে ফোন জোগাড় করে নেয় এবং সেই ফোন থেকেই সে যোগাযোগ করে। এইসব কারণের জন্যই তাকে একটি জেলে বেশি দিন রাখা হয় না। কিছুদিন পরপর তাকে এক জেল থেকে অন্য জেলে স্থানান্তরিত করা হয়।সেলের মধ্যে তাকে একা রাখা হয়। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়াতে পাকিস্তানের গ্যাংস্টার শাহজাদ ভাত্তির সঙ্গে কথা বলতে দেখা গেছে লরেন্সকে।
হিজবুল্লার সম্ভাব্য নতুন প্রধান হাসেম সাফিয়াদ্দিন নিহত।কে হবেন নতুন প্রধান?
লরেন্স জেলে থাকাকালীন তার নিজের নেটওয়ার্ক এতটাই বাড়িয়েছে এবং এতটাই শক্তিশালী বানিয়েছে যার জন্য সে সেলের ভেতরে থেকেও এত হত্যাকান্ড চালাতে পারে। বিষ্ণোই গ্যাঙের কাজ করার ধরন হলো সর্বপ্রথম তারা লোকাল গ্যাংস্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করে। সেই লোকাল গ্যাংস্টাররা তাদেরকে বাইরের খবর জেলে পাঠায়। তারপর লরেন্স লোকাল গ্যাংস্টারদের নির্দেশ দেয়। সেই নির্দেশ অনুযায়ী লোকাল গ্যাংস্টাররা দূর-দূরান্ত থেকে হাতিয়ার চালাতে সিদ্ধহস্ত ছেলে জোগাড় করে। এবং তারপরে সেই ছেলেগুলোকে দিয়ে তারা তাদের টার্গেট কে হত্যা করে।