ব্যুরো নিউজ, ২২ অক্টোবর :ঘূর্ণিঝড় ডানা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। প্রশাসন ইতিমধ্যেই উপকূলবর্তী এলাকা গুলিতে তৎপরতা বৃদ্ধি করেছে। মাইকিং শুরু হয়েছে, এবং উপকূলে থাকা মানুষদের দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে। দমদম বিমানবন্দরেও ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব কাটাতে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। বিমান চলাচলে যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, সে বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।
অনুব্রত মণ্ডলের পদ ছাড়ার গুঞ্জন, তৃণমূলের জেলা নেতৃত্বের বক্তব্যঃ গুজবে কান দেবেন না
গোটা বাংলা ঘুর্নিঝড় ডানার আতঙ্ক
জুনিয়র ডাক্তারদের চা প্রত্যাখ্যান, সহযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা
মঙ্গলবার একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার আগেই বিমানগুলি কীভাবে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হবে। কোথায় রাখা হবে এবং উড়ান বাতিল হবে কিনা, সেই সব বিষয়ে। গত কয়েক বছরে বাংলার উপকূলে একাধিক ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়েছে। প্রতিবারই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ যথাসময়ে প্রস্তুতি নিয়েছে। বিধ্বংসী ঝড়ের কবল থেকে বাঁচতে অনেক সময় বিমানের চাকাগুলো বেঁধে রাখতে দেখা গিয়েছে। এবারও সেই প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় ডানা বাংলায় আছড়ে পড়ার আগে প্রস্তুতি গ্রহণে পূর্ব রেল
বিমানবন্দর টার্মিনালের ঢোকা ও বেরোনোর গেটে বালির বস্তা ব্যবহার করার পরিকল্পনা রয়েছে। আবহাওয়া দফতরের তথ্য অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড়ের স্থলভাগের সঙ্গে ক্রমাগত দূরত্ব কমছে। বর্তমানে এটি স্থলভাগ থেকে প্রায় ৭৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে। রাতের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া এই গভীর নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।