ব্যুরো নিউজ,১৯ অক্টোবর:আরজি কর হাসপাতালে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, হাসপাতালের ছাত্র সংগঠন টিএমসিপি-র অফিস এক সপ্তাহের মধ্যে সরিয়ে ফেলতে হবে। বৈঠকে ডাক্তারি পড়ুয়াদের পাশাপাশি হাসপাতালের অধ্যক্ষ মানস বন্দ্যোপাধ্যায়ও উপস্থিত ছিলেন। আর জি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করার ঘটনার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের মধ্যে নিরাপত্তার উদ্বেগ বেড়ে যায়।তার ফলেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
উৎসবের মরশুমে শহরে বাসের সংকটের দুর্ভোগ বাড়ছে নিত্যযাত্রীদের
অফিস সরানোর সিদ্ধান্ত
হাসপাতালের ভিতরে আগে একটি ফটোকপি সেন্টার ছিল, যেখানে ডাক্তারি পড়ুয়া ছাত্ররা সুলভে বই, নোট ও নথিপত্রের জেরক্স করাতে পারতেন। কিন্তু একটি ঘটনার পর ওই ঘরটি জোর করে খালি করে টিএমসিপি-র অফিসে রূপান্তরিত করা হয়। তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা এটা করে, যার ফলে বহু ছাত্র ও চিকিৎসকের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়।অনেকে এই পরিবর্তনকে মেনে নিতে পারেননি, কিন্তু আগে ভয়ের কারণে তারা প্রকাশ্যে কিছু বলেননি। বর্তমানে সন্দীপ ঘোষ জেলে আছেন, তাই ছাত্ররা তাদের মতামত প্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছেন। জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে এই বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে এবং তাদের আন্দোলন এখন চরম শিখরে পৌঁছেছে।
কালীপুজোর আগে বাংলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতর
ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার পর টিএমসিপি-র অফিস বন্ধ ছিল, তবে ভবিষ্যতে তা খলার আশঙ্কা রয়েছে। তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ওই অফিস সরানোর এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে যদি অফিস সরানো না হয়, তবে কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।