rgkar-doctor-murder-investigation-update

ব্যুরো নিউজ,২৮ সেপ্টেম্বর:আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় তদন্তের অগ্রগতিতে একের পর এক নতুন প্রশ্ন সামনে আসছে। এ ঘটনায় সিবিআই ইতোমধ্যে অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে এবং সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করেছে। তবে তদন্তের মাঝে নতুন তথ্য উঠে আসায়, ঘটনার সঠিক প্রকৃতি নিয়ে ধোঁয়াশা বাড়ছে।

তোলাবাজির অভিযোগে কান্নায় ভেঙে পড়লেন ছন্দা সরকারঃকী বললেন তিনি?

সকলের মনে সন্দেহের সৃষ্টি

প্রথমেই প্রশ্ন উঠছে, সেমিনার রুমে কি খুন হয়েছে, নাকি অন্য কোথাও খুন করে মৃতদেহ এখানে রাখা হয়েছিল? ঘটনার পরপরই সেমিনার রুমের পাশের  ঘর ভেঙে ফেলা হয়, যেটা সকলের মনে সন্দেহের সৃষ্টি করেছে। কি কারণে এমনটি করা হয়েছিল, সেটির উত্তর এখনও মেলেনি।সিবিআই এখন হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি ব্লকের একটি নির্দিষ্ট স্থানকে কেন্দ্র করে তদন্ত করছে। ডিজিটাল তথ্যের ভিত্তিতে তারা ওই স্থানে আরও খোঁজ চালাচ্ছে। মূলত, ঘটনার দিন সন্দেহভাজনদের মোবাইল টাওয়ারের অবস্থান জানার চেষ্টা করছে সিবিআই।  এছাড়া, সিবিআই বুধবার আদালতে দাবি করেছে যে, টালা থানায় মামলা সংক্রান্ত কিছু ভুয়ো নথি তৈরি করা হয়েছিল এবং পরে সেগুলি বদলানো হয়। টালা থানার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ও হার্ড ডিস্ক থেকে প্রাপ্ত তথ্যের উপর তদন্ত অনেকটাই নির্ভর করছে।

ব্যক্তিগত জীবনকে চ্যালেঞ্জ পেছনে ফেলে নতুন রূপে নীলাঞ্জনা

এদিকে, সিবিআইয়ের তদন্তের সঙ্গে যুক্ত এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, “২৬ বছরের কেরিয়ারে এত অবহেলায় তৈরি সুরতহাল রিপোর্ট দেখিনি।” তরুণী চিকিৎসকের সুরতহালের সময় যে ধরনের খামতি ধরা পড়েছে, তা নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মধ্যে বিস্ময় দেখা দিয়েছে।সিবিআই তদন্তের এই নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে। তাদের লক্ষ্য এই জটিল মামলাটির মিসিং লিঙ্কগুলো খুঁজে বের করা এবং সঠিক সত্য উদঘাটন করা। তবে প্রশ্ন উঠে আসছে, এ ঘটনাটি কি কেবল একটি হত্যাকাণ্ড, নাকি এর পিছনে আরও বড় কোন ষড়যন্ত্র রয়েছে?

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর

বিশ্ব জুড়ে

গুরুত্বপূর্ণ খবর