ব্যুরো নিউজ, ২৪ সেপ্টেম্বর :মাঝ আকাশে একটি বিমান হঠাৎ বিপদের সম্মুখীন হল। পাইলটের কাছে সংকেত এল যে, বিমানের জ্বালানি ট্যাঙ্কে ছিদ্র হয়ে জ্বালানি পড়ে যাচ্ছে। এই সংকটের মধ্যে বিমানটি কলকাতা বিমানবন্দরে জরুরি ভিত্তিতে অবতরণের জন্য যোগাযোগ করেন পাইলট। সোমবার সকালে ঘটনার সূত্রপাত ঘটে।
আরজি কর কাণ্ড:কাকু কি ফেঁসে গিয়ে সব অস্বীকার করছেন?
বিমানে জ্বালানির ছিদ্র
সোশ্যাল মিডিয়ার বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে মমতাশঙ্কর
এয়ার ইন্ডিয়ার ওই বিমানটি হংকং থেকে ২৩১ জন যাত্রী নিয়ে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল। সকাল ৯টার সময় হংকং থেকে উড়ান শুরু করে বিমানটি। কিন্তু ঘড়ির কাঁটায় ১০টা ১৮ মিনিটে, যখন বিমানটি কলকাতার আকাশে অবস্থান করছিল, তখন ককপিটে সংকেত আসে যে, বিমানটির ডানদিকে ইঞ্জিনের ডানায় জ্বালানি ফুরিয়ে আসছে ।
তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়া তোলপাড়: মৌসুমী ভট্টাচার্যের উপর কুরুচিকর মন্তব্য নিয়ে ক্ষোভ
পাইলট দ্রুত কলকাতা বিমানবন্দরের এটিসির সঙ্গে যোগাযোগ করে জরুরি অবতরণের অনুমতি চান। সঙ্গে সঙ্গে কলকাতা বিমানবন্দরে তৎপরতা শুরু হয় এবং জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। বিমানবন্দরে দমকল, অ্যাম্বুল্যান্স সহ সমস্ত জরুরি পরিষেবা মোতায়েন করা হয়।
বজ্রপাতে মর্মান্তিক মৃত্যু ছত্তীসগঢ়ে নিহত আট জন সহ ,৬ শিশু
সকাল ১১টা ১৫ মিনিট নাগাদ, পাইলট সফলভাবে বিমানটি কলকাতা বিমানবন্দরে অবতরণ করান। বিমানে ২৩১ জন যাত্রীর পাশাপাশি কেবিন ক্রু, পাইলট এবং কো-পাইলট সহ মোট ২৪২ জন ছিলেন। অবতরণের পর যাত্রীদের নিরাপদে বিমান থেকে নামানো হয়। অভিবাসন দফতরের আধিকারিকেরা যাত্রীদের তথ্য যাচাই করেন এবং পরে তাদের অন্তর্দেশীয় বিমানে দিল্লির উদ্দেশে পাঠানো হয়।