ব্যুরো নিউজ,১৬ সেপ্টেম্বর :গরমের দিনে ঠান্ডা ও সতেজ করার জন্য ডাবের জল অনেকেরই প্রথম পছন্দ। চিকিৎসকেরা সাধারণত বলেন, ডাবের জল শরীরের জলশূন্যতা দূর করতে এবং পেটের সমস্যা মেটাতে খুবই উপকারী। এর ক্যালোরি পরিমাণ অত্যন্ত কম—এক গ্লাসে থাকে মাত্র ৪৫ ক্যালোরি। তাছাড়া, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম এবং জিঙ্কের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজে ভরপুর ডাবের জল।
বাঙালি মায়ের টোটকা, চুলে চমক আনার প্রাচীন কৌশল—চালের জল!
প্রতিটি রোগীর জন্য এটি উপযুক্ত কি?
এখনো হননি বলিউডের তারকা, তার আগেই লাক্স ব্র্যান্ডের মুখপাত্র নির্বাচিত হলেন এই অভিনেত্রী !
ডাবের জল পটাশিয়ামে ভরপুর। চিকিৎসক সোনালি ঘোষ বলেন, কিডনির সমস্যায় ভোগা ব্যক্তিদের জন্য এটি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। কারণ, অতিরিক্ত পটাশিয়াম শরীরে ‘হাইপারক্যালিমিয়া’ সৃষ্টি করতে পারে, যা কিডনির ক্ষতি করতে পারে।
বৃষ্টির মধ্যেও কলকাতায় প্রতিবাদ মিছিল: আরজি কর-কাণ্ডের দ্রুত বিচারের দাবি
যাদের খাদ্য অ্যালার্জি আছে, তাদেরও সাবধান হওয়া উচিত। অ্যালার্জি সমস্যা বাড়াতে পারে। ফুসফুসের দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ বা ‘সিস্টিক ফাইব্রোসিস’-এর রোগীদের ক্ষেত্রে ডাবের জল স্বাস্থ্যকর নাও হতে পারে।
বলিউডের নতুন নবদম্পতি : অদিতি ও সিদ্ধার্থের বিয়ের ছবি প্রকাশ্যে
ডাবের জল সোডিয়াম ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ, তাই যারা রক্তচাপের সমস্যা নিয়ে ভুগছেন, তাদের জন্য এটি সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ডায়াবিটিসের রোগীরা সাধারণত এক সপ্তাহে একদিন ডাবের জল পান করতে পারেন, কিন্তু প্রতিদিন খাওয়া উচিত নয়। ডায়াবিটিসের রোগীর ইনসুলিন বা ওষুধের উপর ভিত্তি করে ডাবের জল কতটুকু নিরাপদ, তা নির্ভর করে।