ব্যুরো নিউজ,১৩ সেপ্টেম্বর :মিষ্টি খাতে নিশ্চয়ই সবারই ভালো লাগে, কিন্তু যদি সেই মিষ্টি শর্করা রক্তে বেড়ে যায়, তাহলে নানা সমস্যা তৈরি হতে পারে। এ কারণে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডায়েট, নিয়মিত শরীরচর্চা এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি কিছু প্রাকৃতিক টোটকাও রয়েছে, যেমন করলার রস, জামবীজ এবং উচ্ছের রসে। কিন্তু এবার এই তালিকায় যোগ হয়েছে একটি নতুন উপাদান—খেজুরের বীজ।
পঙ্কজ ত্রিপাঠীর জীবনের কঠিন দিন: স্ত্রীর সহায়তায় কেরিয়ার গড়া
এই ফলের বীজ খান
ইউভানের জন্মদিনে বিশাল চমক ইয়ালিনির প্রথম প্রকাশ ও শুভশ্রীর হৃদয়স্পর্শী অনুভূতি!
ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খেজুরের বীজ বেশ উপকারী। যদিও খেজুরের নিজেই প্রচুর শর্করা থাকে, তাই খেজুর খাওয়া ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য আদর্শ নয়। কিন্তু খেজুরের বীজে রয়েছে এমন কিছু উপাদান যা রক্তে গ্লুকোজকে শক্তিতে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করে। এতে ফাইবারও আছে, যা হজম ভালো রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া, এই বীজের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে ফ্রি র্যাডিক্যালের সমতা বজায় রেখে কোষের ক্ষয় কমায়।
চাঁদের মাটিতে ঘাঁটি: ভারত, রাশিয়া ও চিনের যুগ্ম মহাকাশ প্রকল্প
প্রথমে খেজুর খেয়ে বীজগুলো ভালো করে ধুয়ে নিন এবং খেজুরের আশ দূর করুন। এরপর বীজগুলো কয়েকদিন রোদে শুকিয়ে নিন। শুকনো বীজগুলো কড়াইতে একটু ভেজে ঠান্ডা হতে দিন। ঠান্ডা হলে, মিক্সিতে গুঁড়ো করে একটি এয়ারটাইট কৌটায় সংরক্ষণ করুন। প্রতিদিন সকালে ১/২ চা চামচ গুঁড়ো ঈষদুষ্ণ জলে গুলে খালি পেটে পান করুন। নিয়মিত ব্যবহারে ফল পাওয়া যাবে ৭ দিনের মধ্যে।