ব্যুরো নিউজ,১০ সেপ্টেম্বর: অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তীর সামাজিক মাধ্যমের পাতায় তার ছবি এবং ভিডিওগুলি নিয়মিত দেখা যায়, যা সাধারণত অত্যন্ত জনপ্রিয়। তিন সন্তানের মা হিসেবে সুখের সংসার কাটাচ্ছেন মিমি। তার এই তিন সন্তান হলেন চিকু, ম্যাক্স এবং জাদু। মিমি সামাজিক মাধ্যমে প্রায়ই তাদের নানা কীর্তিকলাপের ছবি এবং ভিডিও পোস্ট করে থাকেন। বাড়িতে থাকার সময় এই তিন পোষ্যই নায়িকার জীবনের মূল আকর্ষণ।
ভারতে এক যুবকের শরীরে মিলল এম পক্সের ভাইরাস। আতঙ্কিত দেশ
তবে সম্প্রতি, মিমির জীবনে একটি অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটেছে। তার প্রিয় সবুজ রঙের জামাটি ছিঁড়ে ফেলেছে তার পোষ্য জাদু। মিমির ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে একটি ভিডিও দেখা গেছে, যেখানে তার রেগে যাওয়া মুখ আর জামার ছেঁড়া অংশ স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। ভিডিওতে মিমি চিৎকার করছেন এবং তার আদরের দুই পোষ্য চিকু এবং জাদু তাতে পালাচ্ছে। মিমি যদিও রেগে আছেন, কিন্তু তিনি জানেন যে, পোষ্যদের এ ব্যাপারে কিছু বলার সুযোগ নেই।
কীভাবে চায়ের পাতা বিভিন্ন রান্নায় ব্যবহার করা যায় জানুন
মিমির রাগ যে কতটা প্রকট, তা ভিডিওতে বেশ স্পষ্ট। চিকু এবং জাদু তাদের মা’র রাগ বুঝতে পেরে বারবার পালানোর চেষ্টা করছে। মিমি যতই তাদের ধাওয়া করেন, পোষ্যদের কপাল আরও ফিকে হতে থাকে। মিমি এই ভিডিওটি পোস্ট করার পর এটি দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়।মিমি চক্রবর্তী তার পোষ্যদের নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে যে ছবি এবং ভিডিও শেয়ার করেন, তা তার ভক্তদের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। তারা মিমির পোষ্যদের বিভিন্ন কাণ্ডকারখানা দেখতে খুবই আগ্রহী। যদিও মিমি তার পেশাগত জীবনে সিনেমা এবং ওয়েব সিরিজে একাধিক প্রকল্পে ব্যস্ত, তবুও তার ব্যক্তিগত জীবন ও পোষ্যদের নানা কান্ড তার ভক্তদের মনে বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে।
বাড়িতে কি পোষ্য বিড়াল রয়েছে ? তাহলে ভুলেও এইভাবে খাওয়াবেন না
মিমির জীবন শুধু তার কর্মক্ষেত্রে সীমিত নয়, বরং তার ব্যক্তিগত জীবন, বিশেষ করে তার পোষ্যদের কীর্তিকলাপও তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। মিমির তিন পোষ্য এবং তার মা-বাবা এই সংসারের অপরিহার্য অংশ। তার গৃহস্থ জীবন, পোষ্যদের নিয়ে নানা ঘটনার মাধ্যমে মিমি যে আন্তরিকতার পরিচয় দেন, তা তার ভক্তদের কাছে অত্যন্ত স্নেহশীল মনে হয়।এই ঘটনায় মিমির শখের জামার ক্ষতি হলেও, এটি স্পষ্ট যে মিমি তার পোষ্যদের প্রতি অতিরিক্ত ভালোবাসা দেখান । তার জীবনের এই পারিবারিক মুহূর্তগুলো, যদিও মাঝে মাঝে অসুবিধা সৃষ্টি করে, তবুও তা তার জীবনকে আরও রঙিন এবং আনন্দময় করে তোলে।
