ব্যুরো নিউজ,২০ আগস্ট: আর জি কর মেডিকেল কলেজে মৃত তরুণী চিকিৎসকের উপর ভয়ংকর যৌন নির্যাতন করা হয়েছিল তার প্রমাণ মিলেছে ময়না তদন্তের রিপোর্টে। তার সাথে ছিল সারা দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন। তার সাথে সাথে শ্বাসরোধ করে তাকে খুন করা হয়েছিল। মৃত তরুণী চিকিৎসকের দেহের ময়না তদন্তের রিপোর্টে তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় একাধিক হতচিহ্ন ছিল।
কি মিলেছে ময়না তদন্তের রিপোর্টে
ঠোট , গলা ,কান,গাল, যৌনাঙ্গ সহ পুরো শরীরে আঘাতের চিহ্ন মিলেছে ময়না তদন্তের রিপোর্টে । ওই রিপোর্টে আরো বলা হয়েছে যে তার শরীরের বেশ কিছু অংশে রক্ত জমাট বেঁধেছিল। এবং হেমারেজ হয়েছিল ওই তরুণী চিকিৎসকের ফুসফুসে ।অর্থাৎ মৃত তরুণী চিকিৎসকের ফুসফুসে রক্ত জমাট বেঁধেছিল । তরুণী চিকিৎসকের যৌনাঙ্গে জোর করে কিছু প্রবেশ করানো হয়েছিল সেটারও উল্লেখ আছে ওই ময়না তদন্তের রিপোর্টে। বিভিন্ন মহল থেকে অভিযোগ এসেছিল যে নির্যাতিতার দেহে মোট ১৫০ গ্রাম সিমেন পাওয়া গেছে ।
বিভ্রান্তিকর অবস্থা তৃণমূলে!’মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট’করবেন কারা?যা জানা গেল
কিন্তু ময়নাতদন্তের রিপোর্টে সিমেন সংক্রান্ত কোনো পদার্থের উল্লেখ নেই। বরং ওই রিপোর্টে লেখা হয়েছে নির্যাতিতার এন্ডো সার্ভিকাল ক্যানাল থেকে সাদা ঘন চট্চটে তরল পাওয়া গিয়েছে কিন্তু সেই তরলটি কি তা উল্লেখ করা হয়নি ওই রিপোর্টে। এক ফরেনসিক বিশেষজ্ঞের কথায়, যে সাদা চটচটে তরলের কথা ময়না তদন্তে উল্লেখ করা হয়েছে সেটি আসলে কি তা ফরেনসিক রিপোর্টতে জানা যাবে।এই বিষয়টির ব্যাপারে ময়না তদন্তে জানা যায় না।তাই ফরেনসিক রিপোর্ট এর দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে।